Search This Blog

বাংলাদেশের সীমানা: বাংলাদেশের- উত্তরে- ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, আসাম ও মেঘালয় প্রদেশ পূর্বে- ভারতের আসাম, ত্রিপুরা ও মিজোরাম প্রদেশ ও মায়ানমার পশ্চিমে- ভারতের পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ দক্ষিণে- বঙ্গোপসাগর সীমান্ত আছে- ২টি দেশের সঙ্গে (ভারত ও মায়ানমার) বাংলাদেশের সীমান্তে ভারতের মোট রাজ্য- ৫টি বাংলাদেশের সীমান্তে অবস্থিত নয়- মণিপুর রাজ্য (টিপাইমুখ বাঁধ) বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী জেলা- ৩২টি ভারতের সঙ্গে সীমান্তবর্তী জেলা- ৩০টি ভারত ও মায়ানমার দু’টি দেশের সঙ্গেই সীমান্ত আছে- রাঙামাটি জেলার মোট সীমান্ত- ৫১৩৮ কিমি (অথবা ৪৭১৯ কিমি) মোট স্থলসীমা- ৪৪২৭ কিমি ভারতের সাথে সীমান্ত- ৪১৪৪ কিমি (অথবা ৩৭১৫ কিমি) মায়ানমারের সাথে সীমান্ত- ২৮৩ কিমি সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ্য- ৭১১ কিমি কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য- ১৫৫ কিমি (পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত) অর্থনৈতিক সমুদ্র সীমা- ২০০ নটিক্যাল মাইল রাজনৈতিক সমুদ্র সীমা- ১২ নটিক্যাল মাইল সীমান্ত থেকে ফারাক্কা বাঁধের দূরত্ব- ১৬.৫ কিমি/ ১১ মাইল ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ছিটমহল- ৫১টি (পশ্চিমবঙ্গের কুচবিহার ও জলপাইগুড়ি জেলায়) বাংলাদেশের ভেতরে ভারতের ছিটমহল- ১১১টি (লালমনিরহাট, পঞ্চগড়, কুড়িগ্রাম ও নীলফামারীতে) সবচেয়ে বেশি ছিটমহল- লালমনিরহাটে (৫৯টি) স্বাধীনতার ৩০ বছর পর বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিএসএফের কাছ থেকে উদ্ধার করে- সিলেটের পাদুয়া বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৬ মে, ১৯৭৪ (শেখ মুজিব ও ইন্দিরা গান্ধী) সর্ব উত্তরের জেলা- পঞ্চগড় (থানা- তেঁতুলিয়া) সর্ব দক্ষিণের জেলা- কক্সবাজার (থানা- টেকনাফ) সর্ব পশ্চিমের জেলা- চাঁপাই নবাবগঞ্জ (থানা- শিবগঞ্জ) সর্ব পূর্বের জেলা- বান্দরবান (থানা- থানচি) ছিটমহল ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ছিটমহল- ৫১টি [প্রচলিত তথ্য] বাংলাদেশের ভেতরে ভারতের ছিটমহল- ১১১টি [প্রচলিত তথ্য] ভারতের ভেতরে বাংলাদেশের ছিটমহল- ৭১টি [তথ্যসূত্র : wikipedia] বাংলাদেশের ভেতরে ভারতের ছিটমহল- ১০২টি [তথ্যসূত্র : wikipedia] বাংলাদেশ-ভারতের মোট কাউন্টার ছিটমহল আছে- ২৮টি [তথ্যসূত্র : wikipedia] বাংলাদেশ-ভারতের মোট কাউন্টার-কাউন্টার ছিটমহল আছে- ১টি [তথ্যসূত্র : wikipedia] বাংলাদেশের ছিটমহল (ভারতে অবস্থিত) ভারতের ছিটমহল (বাংলাদেশে অবস্থিত) কুচবিহার (সর্বোচ্চ) ৪৭টি লালমনিরহাট (সর্বোচ্চ) ৫৯টি জলপাইগুড়ি ৪টি পঞ্চগড় ৩৬টি কুড়িগ্রাম ১২টি নীলফামারী ৪টি (দুইটি জেলায়-ই পশ্চিমবঙ্গে) ৫১টি ১১১টি [প্রচলিত তথ্যের আলোকে ছকটি প্রস্তুত করা হয়েছে ।] মুজিব-ইন্দিরা গান্ধী চুক্তি এবং বেড়ুবাড়ী-তিনবিঘা করিডোর প্রসঙ্গ মুজিব-ইন্দিরা গান্ধী সীমান্ত চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়- ১৯৭৪ সালে চুক্তি অনুযায়ী- বাংলাদেশ ভারতকে দক্ষিণ বেড়ুবাড়ী ছিটমহল দিয়ে দেবে । বিনিময়ে তিনবিঘা করিডোর পাবে । তিনবিঘা করিডোর বাংলাদেশের সঙ্গে দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহলের যোগাযোগের একমাত্র রাস্তা । বাংলাদেশকে ভারতের কাছে দক্ষিণ বেড়ুবাড়ী হস্তান্তর করে- ১৯৭৪ সালে ভারত বাংলাদেশের জন্য তিনবিঘা করিডোর খুলে দেয়- ২৬ জুন, ১৯৯২ (প্রতিদিন ১২ ঘণ্টার জন্য খোলা থাকতো) বেড়ুবাড়ী ছিটমহল- পঞ্চগড় জেলায় ভারত বাংলাদেশের কাছে তিনবিঘা করিডোর লিজ দেয়- ২০১১ সালে ভারত বাংলাদেশকে তিনবিঘা করিডোর লিজ দিলেও দক্ষিণ বেড়ুবাড়ী ভারতের দখলে আছে তিনবিঘা করিডোর বাংলাদেশের জন্য ২৪ ঘণ্টা খুলে দেয়ার জন্য ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে আনুষ্ঠানিক চুক্তি হয়- ৬ সেপ্টেম্বর ২০১১ দহগ্রাম-আঙ্গরপোতা ছিটমহলের মানুষের জন্য তিনবিঘা করিডোর আনুষ্ঠানিকভাবে খুলে দেন- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (১৯ অক্টোবর ২০১১) স্বাধীনতার ৩০ বছর পর বিডিআর (বর্তমান বিজিবি) বিএসএফের কাছ থেকে উদ্ধার করে- সিলেটের পাদুয়া