বাংলাদেশের ইতিহাস (পাকিস্তানী আমল):
বাংলাদেশ পাকিস্তানের অন্তর্ভূক্ত ছিল- ২৪ বছর
গুরুত্বপূর্ণ পাকিস্তানী/পাকিস্তানপন্থী ব্যক্তিত্ব
মুহম্মদ আলী জিন্নাহ
পাকিস্তানের জাতির জনক
উপাধি- কায়েদে আজম
স্বাধীন পাকিস্তানের প্রথম গভর্নর জেনারেল
লিয়াকত আলী খান
পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী
খাজা নাজিমউদ্দীন
ভাষা আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
পূর্ববঙ্গ প্রদেশের/ পাকিস্তান আমলে বাংলার প্রথম মুখ্যমন্ত্রী
(অবিভক্ত বাংলার অর্থাৎ বৃটিশ আমলের বাংলা প্রদেশের প্রথম মুখ্যমন্ত্রী- এ কে ফজলুল হক)
ইস্কান্দার মির্জা
পাকিস্তানের প্রথম প্রেসিডেন্ট
প্রথম সামরিক আইন জারি করেন (১৯৫৮)
জেনারেল আইয়ুব খান
ইস্কান্দার মির্জাকে সরিয়ে নিজেই প্রেসিডেন্ট হন
আগা মোহাম্মদ ইয়াহিয়া খান
আইয়ুব খান পদত্যাগ করলে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট হন
নুরুল আমিন
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ববঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী
ভাষা আন্দোলন
গণপরিষদে প্রথম বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবি জানান- ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত
‘পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা বাংলা না উর্দু’ বইটির লেখক- ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
‘উর্দু এবং উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা’- মুহম্মদ আলী জিন্নাহ, ১৯৪৮
ভাষা আন্দোলনের সময় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী- খাজা নাজিমউদ্দীন
ভাষা আন্দোলনের সময় পূর্ববঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী- নুরুল আমিন
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়- ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৫২
কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেন- শহীদ শফিউরের বাবা
‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’- প্রভাত ফেরীর গান
গানটির গীতিকার- আবদুল গাফফার চৌধুরী
গানটির সুরকার- আলতাফ মাহমুদ
গানটির শিল্পী- আব্দুল লতিফ
২১ দফা দাবি পেশ করে- যুক্তফ্রন্ট
৬ দফা দাবি পেশ করেন- শেখ মুজিবুর রহমান
১১ দফা দাবি পেশ করে- ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
প্রতিষ্ঠিত- ১৯৪৯
প্রথম সভাপতি- মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী
প্রতিষ্ঠাকালীন যুগ্ম সম্পাদক- শেখ মুজিবুর রহমান
শেখ মুজিবুর রহমান সভাপতি নির্বাচিত হন- ১৯৬৬ সালে
‘বাংলাদেশ আওয়ামী মুসলিম লীগ’ থেকে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দেয়া হয়- ১৯৫৫ সালে
ভাসানী আওয়ামী লীগ থেকে বের হয়ে পৃথক ‘ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি (NAP)’ গঠন করেন- ১৯৫৭ সালে
৬ দফা আন্দোলন
ঘোষণা করেন- শেখ মুজিবুর রহমান
ঘোষণা করার সময়- ২৩ মার্চ, ১৯৬৬
ঘোষণা করার স্থান- লাহোর
ভিত্তি- লাহোর প্রস্তাব
পরিচিত- ‘বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ’ হিসেবে
আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা
মামলার মূল নাম- ‘রাষ্ট্রদ্রোহিতা বনাম শেখ মুজিব ও অন্যান্য’
প্রধান আসামি- শেখ মুজিবুর রহমান
মোট আসামি- ৩৫ জন
মামলা দায়ের করা হয়- ৩ জানুয়ারি ১৯৬৮
মামলার অন্যতম আসামি সার্জেন্ট জহুরুল হককে কারাগারে গুলি করে হত্যা করা হয় (১৯৬৯)
আগরতলা ষড়যন্ত্র ফাঁস করে দেন- আমির হোসেন
শহীদ আসাদ নিহত হয়- ২০ জানুয়ারি ১৯৬৯
মামলা প্রত্যাহার করা হয়- ২২ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯
মামলা প্রত্যাহার করা হয়- জনগণের চাপে
শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেন- তোফায়েল আহমেদ
শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেয়া হয়- ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯
শেখ মুজিবকে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধি দেয়া হয়- রেসকোর্স ময়দানে
শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘জাতির জনক’ বলে ঘোষণা করা হয়- ৩ মার্চ ১৯৭১
শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘জাতির জনক’ বলে ঘোষণা করেন- আ স ম আব্দুর রব
শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘জাতির জনক’ বলে ঘোষণা করা হয়- পল্টন ময়দানে
‘বাংলাদেশ’ নামকরণ করেন- শেখ মুজিবুর রহমান
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন- শেখ মুজিবুর রহমান, ২৫ মার্চ দিবাগত রাতে
(পরে ২৬ মার্চ চট্টগ্রামের আওয়ামী নেতা এম এ হান্নান চট্টগ্রাম বেতার থেকে শেখ মুজিবের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করেন । ২৭ মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাটে নবগঠিত স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে শেখ মুজিবের পক্ষ থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করেন জিয়াউর রহমান ।)
স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রথম স্বাধীনতার ঘোষণা দেন- জিয়াউর রহমান
বাংলাদেশ স্বাধীন হয়- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১