বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা:
রেলপথ
প্রথম রেলপথ বসানো হয়- ১৮২৫ সালে, বৃটেনে
উপমহাদেশে রেলগাড়ি চালু হয়- ১৮৫৩ সালে
উপমহাদেশে রেলগাড়ি চালু করেন- লর্ড ডালহৌসী
বাংলাদেশে রেলপথ বসানো হয়- ১৮৬২ সালে (দর্শনা থেকে কুষ্টিয়ার জগতি পর্যন্ত)
বাংলাদেশের রেল পরিবহন সংস্থার নাম- বাংলাদেশ রেলওয়ে
বাংলাদেশে ২ ধরনের রেলপথ রয়েছে- ব্রডগেজ ও মিটারগেজ
বাংলাদেশ রেলওয়ে ২টি অঞ্চলে বিভক্ত- পূর্বাঞ্চল ও পশ্চিমাঞ্চল
বাংলাদেশ রেলওয়ের সদর দপ্তর- ঢাকায়
পূর্বাঞ্চলীয় সদর দপ্তর- চট্টগ্রাম
পশ্চিমাঞ্চলীয় সদর দপ্তর- রাজশাহী (বর্তমানে ঢাকায়)
দীর্ঘতম রেল সেতু- হার্ডিঞ্জ ব্রিজ (১৯১৫ সালে নির্মিত)
হার্ডিঞ্জ ব্রিজ নির্মাণ করেন- লর্ড হার্ডিঞ্জ
দ্বিতীয় দীর্ঘতম রেলসেতু- ভৈরব ব্রিজ
বাংলাদেশে মোট রেলস্টেশন- ৫০৫টি
ঢাকা-কলকাতা ট্রেন সার্ভিসের নাম- মৈত্রী এক্সপ্রেস
মৈত্রী এক্সপ্রেস চালু হয়- ১৪ এপ্রিল ২০০৮
মৈত্রী এক্সপ্রেস চালুর আগে ঢাকা-কলকাতার ট্রেন যোগাযোগ বন্ধ ছিল- ৪৩ বছর
যমুনা সেতুর উপর দিয়ে ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু হয়- ১৪ আগস্ট ২০০৩ (সিল্ক সিটি এক্সপ্রেস)
সড়কপথ
সড়ক পরিবহনে নিয়োজিত সংস্থা- বিআরটিসি (BRTC- Bangladesh Road Transport Corp.)
দীর্ঘতম সেতু/ সড়ক সেতু- বঙ্গবন্ধু সেতু(যমুনা সেতু)
বঙ্গবন্ধু সেতু পৃথিবীর- ১১তম দীর্ঘতম সেতু (বর্তমানে ১২তম)
বঙ্গবন্ধু সেতু এশিয়ার- ৫ম দীর্ঘতম সেতু
বঙ্গবন্ধু সেতু দক্ষিণ এশিয়ার- দীর্ঘতম সেতু
বঙ্গবন্ধু সেতুর দৈর্ঘ্য- ৪.৮ কিমি
বঙ্গবন্ধুর নির্মাণকারী সংস্থা- হুন্দাই ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড কন্সট্রাকশন কোম্পানি (কোরিয়া)
রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে নিয়োজিত- জ্যোমাইক (দক্ষিণ আফ্রিকা)
(ফাঁটল)
প্রস্তাবিত পদ্মা সেতুর দৈর্ঘ্য- ৬.১৫ কিমি
পদ্মা সেতুর কাজ শেষ হবে- ২০১৩ সালে
পদ্মা সেতুর নির্মাণের স্থান- মাওয়া
নির্মাণ কাজ উদ্বোধন করেন- ৩০ মে ২০০১
নৌপথ
নৌপরিবহন সংস্থা- BIWTC (Bangladesh Internal Water Transportation Corp.)