বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ (পর্ব ২):
৮ নং সেক্টর
কুষ্টিয়া, যশোর থেকেখুলনা,সাতক্ষীরা
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল
বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ
৯ নং সেক্টর
সুন্দরবনও বরিশাল (বিভাগ)
১০ নং সেক্টর
সকলনৌপথওসমুদ্রউপকূলীয়অঞ্চল
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন
১১ নং সেক্টর
ময়মনসিংহ
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান- কোনো সেক্টরে ছিলেন না
বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সী আব্দুর রব- ১ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন
বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দীন- ৭ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন
বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল- ৮ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন- ১০ নং সেক্টরে যু্দ্ধ করেন
এছাড়াও ব্রিগেড আকারে ফোর্স গঠন করা হয়েছিলো- ৩টি
১. এস ফোর্স : মেজর শফিউল্লাহর নেতৃত্বাধীন
২. কে ফোর্স : মেজর খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বাধীন
৩. জেড ফোর্স : মেজর জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বাধীন
এছাড়াও দেশের অভ্যন্তর থেকে যে সব বাহিনী মুক্তিযুদ্ধে অত্যন্ত সক্রিয় ছিল-
১. টাঙ্গাইলের কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন কাদেরিয়া বাহিনী
২. বরিশালের হেমায়েত বাহিনী
৩. কমরেড তোহা
৪. সিরাজ সিকদার
৫. মুজিব বাহিনী (বি.এল.এফ) (প্রধান প্রশিক্ষক- হাসানুল হক ইনু)
বিদেশের মিশনে প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়- কলকাতায়
বাংলাদেশের বিরোধীতা করে- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন
বাংলাদেশকে সহায়তা করে- রাশিয়া
ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনী গঠন- ২১ নভেম্বর ১৯৭১
ভারত-বাংলাদেশ মিত্রবাহিনীর প্রধান- ফিল্ড মার্শাল স্যাম মানেকশ
ভারত-বাংলাদেশ যৌথবাহিনীর সেনাধ্যক্ষ- জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
পাকিস্তান বাহিনীর প্রধান- জেনারেল এ এ কে নিয়াজী
প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা- যশোর (৭ ডিসেম্বর)
পাকিস্তান আত্মসমর্পণ করে- ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
আত্মসমর্পণ দলিলে স্বাক্ষর করে- রেসকোর্স ময়দানে
বাংলাদেশের পক্ষে দলিলে স্বাক্ষর করে- যৌথবাহিনী প্রধান জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
পাকিস্তানের পক্ষে দলিলে স্বাক্ষর করে- জেনারেল এ এ কে নিয়াজী
মুক্তিবাহিনীর পক্ষে উপস্থিত ছিলেন/নেতৃত্ব দেন- এয়ার কমোডর এ কে খন্দকার
মোট ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সৈন্য আত্মসমর্পণ করে
মুক্তিযুদ্ধে অবদান/বীরত্ব প্রদর্শনের জন্যে রাষ্ট্রীয় পুরস্কার- ৪টি
বীরশ্রেষ্ঠ- ৭ জন
বীরউত্তম- ৬৮ জন
বীরবিক্রম- ১৭৫ জন
বীরপ্রতীক- ৪২৬ জন
সাতজন বীরশ্রেষ্ঠ- ক্যাপ্টেন মহিউদ্দীন জাহাঙ্গীর, সিপাহী হামিদুর রহমান, সিপাহী মোস্তফা কামাল, মোহাম্মদ রুহুল আমিন, ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান, ল্যান্স নায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ এবং ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ
জীবিত ব্যক্তিকে প্রদত্ত সর্বোচ্চ বীরত্বসূচক পদবী- বীরউত্তম
সাতজন বীরশ্রেষ্ঠের নামে ৭টি পুকুর খনন করা হয়েছে- সুন্দরবনে
বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের কোন কবর নেই/মতান্তরে রূপসা নদীর তীরে কবর দেয়া হয়
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানের কবর- করাচি থেকে আনা হয় (২০০৬)
বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমানের কবর আনা হয়- আসামের আমবাসা থেকে (২০০৭)
বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান যে বিমানটি ছিনিয়ে আনছিলেন- টি-৩৩ (ছদ্মনাম ব্লু বার্ড)
খেতাবপ্রাপ্ত নারী মুক্তিযোদ্ধা- ২ জন (২ জনই বীরপ্রতীক) (সেতারা বেগম ও তারামন বিবি)
নারী মুক্তিযোদ্ধা- সেতারা বেগম, তারামন বিবি ও কাঁকন বিবি
আদিবাসী নারী মুক্তিযোদ্ধা- কাঁকন বিবি
কাঁকন বিবি- খাসিয়া
কাঁকন বিবির আসল নাম- কাকাত হেনইঞ্চিতা
সর্বকনিষ্ঠ খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা- শহীদুল ইসলাম চৌধুরী (মুক্তিযুদ্ধের সময় তাঁর বয়স-১২ বছর)
একমাত্র আদিবাসী/উপজাতি খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা- ইউ কে চিং (বীর বিক্রম)
একমাত্র বিদেশি বীরপ্রতীক- ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড (অস্ট্রেলিয়া; জন্ম নেদারল্যান্ড)
ওডারল্যান্ড মারা যান- ১৮ মে ২০০১ সালে
প্রথম পাক বর্বরতার খবর বহির্বিশ্বে প্রকাশ করেন- বিদেশি সাংবাদিক সাইমন ড্রিং
মুক্তিযুদ্ধে মারা যাওয়া বিদেশি- ফাদার মারিও ভেরেনজি (ইতালি)
মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আগ্রহ প্রকাশ করেন- ফরাসি সাহিত্যিক আদ্রেঁ মায়ারা
১৯৭১ সালে অনুষ্ঠিত ‘কনসার্ট ফর বাংলাদেশ’-এর প্রধান শিল্পী- জর্জ হ্যারিসন (ইংল্যান্ড/বৃটেন)
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজন করেন- জর্জ হ্যারিসন (USA) ও পণ্ডিত রবিশংকর (ভারত)
কনসার্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজনে সহায়তা করে- ফোবানা
কনাসর্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজিত হয়- ১ আগস্ট ১৯৭১
কনাসর্ট ফর বাংলাদেশ আয়োজিত হয়- নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ারে
কনসার্ট ফর বাংলাদেশে অংশ নেয়া উল্লেখযোগ্য শিল্পী- পণ্ডিত রবিশংকর (সেতার), ওস্তাদ আলী আকবর খাঁ (সরোদ), আল্লারা খাঁ (তবলা), কমলা চক্রবর্তী (তানপুরা); জর্জ হ্যারিসন, এরিক ক্ল্যাপটন, বব ডিলান, রিঙ্গো স্টার, লিওন রাসেল, বিলি প্রিস্টন, প্রমুখ
জর্জ হ্যারিসনের ব্যান্ডের নাম- বিটলস (ইংল্যান্ড/ বৃটিশ ব্যান্ড)
‘সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড’ রচনা করেছেন- কবি অ্যালেন গিন্সবার্গ
অর্থ সংগ্রহের জন্য কবিতা পাঠের আয়োজন করেন- অ্যালেন গিন্সবার্গ (আমেরিকা) ও ইয়েভগেনি ইয়েভ তুসোস্কোর (রাশিয়া)