Search This Blog

খনিজ সম্পদ প্রাকৃতিক গ্যাস *.প্রধান খনিজ সম্পদ- গ্যাস *.প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়- ১৯৫৫ সালে *.প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়- ১৯৫৭ সালে *.বাংলাদেশকে গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য- ২৩টি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে *.মোট গ্যাসক্ষেত্র- ২৫টি (২৪টি) *.সর্বশেষ গ্যাস ক্ষেত্র- শাহজাদপুর গ্যাস ক্ষেত্র *.অবস্থান- নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের শাহজাদপুর গ্রামে *.গ্যাসব্লকে অবস্থান- ১৫ নং ব্লকে *.আবিষ্কারক- বাপেক্স *.আবিষ্কারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা- ১৭ আগস্ট ২০১১ *.আবিষ্কারের ঘোষণা দেয়- পেট্রোবাংলা *.অন্য নাম/ পুরোনো নাম- সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্র *.গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে- ১৭টি থেকে *.সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র- তিতাস (ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়) *.সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয়- তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে *.ঢাকা শহরে গ্যাস সরবরাহ করা হয়- তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে *.সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র- ভাঙ্গুরা *.সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্র- সাঙ্গু *.সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র- ২টি (সাঙ্গু ও কুতুবদিয়া) *.প্রথম সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্র- সাঙ্গু (সাঙ্গুভ্যালী) *.সবচেয়ে বেশি গ্যাস ব্যবহার করা হয়- বিদ্যুৎ উৎপাদনে *.গ্যাসের মোট মজুদ- ২৮.৪ ট্রিলিয়ন ঘনফুট *.পেট্রোবাংলা প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৪৭ সালে *.BAPEX- Bangladesh Petroleum Exploration & Production Company Limited *.গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকাণ্ড- *.মাগুরছড়া *.জেলা- মৌলভীবাজার *.সাল- ১৯৯৭ *.কোম্পানি- অক্সিডেন্টাল(USA) *.টেংরাটিলা *.জেলা- সুনামগঞ্জ *.সাল- ২০০৫ *.কোম্পানি- নাইকো(Canada) খনিজ তেল *.প্রথম খনিজ তেল আবিষ্কার- ১৯৮৬ সালে *.প্রথম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তেল উত্তোলন-১৯৮৭ সালে *.একমাত্র তেল শোধনাগার- ইস্টার্ন রিফাইনারী (চট্টগ্রাম) *.বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান- মিথেন কয়লা *.সবচেয়ে বড় কয়লা খনি- দিনাজপুরের দীঘিপাড়া *.উন্মুক্ত খনি না করার জন্য আন্দোলন হয়- দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়ায়/ফুলবাড়িয়ায় *.বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির আয়তন- ৬.৬৮ বর্গকিমি *.বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির মোট মজুদ- ৩৯০ মিলিয়ন মেট্রিক টন *.বাংলাদেশের সবচেয়ে উন্নতমানের কয়লা- বিটুমিনাস (জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ, বড়পুকুরিয়া) *.সোনা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে- দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কয়লাখনিতে *.রূপা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে- দিনাজপুরের দীঘিপাড়া ও নওগাঁর পত্নীতলায় *.দস্তা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে- দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কোথায় কোন খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় খনিজ তেল সিলেটের হরিপুর কয়লা দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া, দীঘিপাড়া, ফুলবাড়িয়া, সিলেটের লালঘাট ও টেকেরহাট ফরিদপুরের চান্দাবিল ও রাখিয়া বিল জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ, নবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, খুলনার কোলাবিল তেজস্ক্রিয় বালি কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে (ইলমেনাইট) ইউরেনিয়াম মৌলভীবাজারের কুলাউড়া পাহাড়ে চীনামাটি নেক্রকোনার বিজয়পুর, নওগাঁর পত্নীতলা, চট্টগ্রামের পটিয়া চুনাপাথর সিলেটের টেকেরহাট, ভাঙ্গারহাট, জাফলং, লালঘাট, বাগলিবাজার জয়পুরহাট, কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন সিলিকা বালি হবিগঞ্জের শাহজীবাজার, জামালপুরের বালিঝুরি, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম কঠিন শিলা রংপুরের বদরগঞ্জ ও মিঠাপুকুর, দিনাজপুরের পার্বতীপুর গন্ধক কুতুবদিয়া