Search This Blog

উপজাতি বাংলাদেশে মোট উপজাতি- ৩১টি মোট উপজাতিদের সংখ্যা- প্রায় ১৪ লক্ষ উপজাতিরা দেশের জনসংখ্যার- প্রায় ১.০৮% বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যা- চাকমাদের বাংলাদেশে উপজাতিদের মধ্যে জনসংখ্যায় দ্বিতীয়- সাঁওতাল মুসলমান উপজাতি- পাঙন ও লাউয়া মাতৃতান্ত্রিক উপজাতি- গারো, খাসিয়া ও সাঁওতাল পিতৃতান্ত্রিক উপজাতি- মারমা ও হাজং [বি:দ্র: পরীক্ষায় কারা মাতৃতান্ত্রিক বললে গারো, খাসিয়া, সাঁওতাল- যেটা থাকবে, সেটা উত্তর হবে । আর কারা মাতৃতান্ত্রিক নয় বললে মারমা বা হাজং যেটা থাকবে, সেটা উত্তর হবে ।] [বি:বি:দ্র: আসলে সাঁওতালরা মাতৃতান্ত্রিক নয়, কিন্তু পরীক্ষায় আসলে দিতে হবে । সত্যিকার অর্থে একমাত্র মাতৃতান্ত্রিক গারোরা । ওদের মাঝেই কেবল উত্তরাধিকার সূত্রে মেয়েদের সম্পদের উত্তরাধিকারী হওয়ার ঐতিহ্য আছে ।] পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি বাস করে- ১৩টি ‘চাকমা’ শব্দের অর্থ- মানুষ পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রাচীনতম অধিবাসী- মুরং বা ম্রো মণিপুরীরা বাস করে- সিলেটে মণিপুরী নৃত্য- সিলেটের রাখাইনরা এসেছে- মায়ানমার থেকে রাখাইনরা বেশি বাস করে- পটুয়াখালীতে (এছাড়া কক্সবাজারেও বাস করে) উপজাতিদের জন্য সরকারি সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান- ৩টি ১. উপজাতীয় সাংস্কৃতিকএকাডেমি- বিরিশিরি, নেত্রকোণা (প্রথম প্রতিষ্ঠিত; ১৯৭৭ সালে) ২. ট্রাইবাল কালচারালইন্সটিটিউট- রাঙামাটি ৩. ট্রাইবালকালচারএকাডেমি- দিনাজপুর পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতিদের বর্ষবরণকে সামগ্রিকভাবে বলা হয়- বৈসাবি (ত্রিপুরাদের বৈসু, মারমাদের সাংগ্রাইং ও চাকমাদের বিঝু) সাঁওতাল বিদ্রোহের নায়ক- ২ ভাই কানু আর সিদু (১৮৫৫-৫৬) চাকমা বিদ্রোহের নায়ক- জুম্মা খান (কার্পাস বিদ্রোহ) (১৭৭৬-৮৭) একমাত্র খেতাবপ্রাপ্ত আদিবাসী/উপজাতি মুক্তিযোদ্ধা- ইউ কে চিং শান্তিবাহিনীর প্রতিষ্ঠাতা- মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা শান্তিবাহিনীর বর্তমান চেয়ারম্যান- জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারাম (সন্তু লারমা) বিভিন্ন উপজাতিদের আবাসস্থল পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসকারী উপজাতি চাকমা চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান ত্রিপুরা খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটি মারমা বান্দরবান, কক্সবাজার ও পটুয়াখালী রাখাইন পটুয়াখালীও কক্সবাজার খুমী বান্দরবানের লামা, রুমা ও থানচি থানায় পাংখো বান্দরবান মুরং/ম্রো বান্দরবান মগ খাগড়াছড়ি, রাঙামাটি, বান্দরবান ও পটুয়াখালী লুসাই রাঙামাটি বনজোগী বান্দরবানের গহীন অরণ্যে তঞ্চংগা রাঙামাটি চক বান্দরবানের লামা থানায় কুকি রাঙামাটি খ্যাং রাঙামাটির কাপ্তাই ও রাজস্থালী সমতল ও অন্যান্য অঞ্চলের আদিবাসী গারো ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, শেরপুর ও নেত্রকোনা হাজং ময়মনসিংহ ও নেত্রকোনা হদি নেত্রকোনা জেলার শ্রীবর্দি ও বারহাট্টায় হাদুই নেত্রকোনা জেলার শ্রীবর্দি ও বিরিশিরি সাঁওতাল রাজশাহী, রংপুর, বগুড়া ও দিনাজপুর ওঁরাও বগুড়া ও রংপুর রাজবংশী রংপুর মণিপুরী সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ খাসিয়া সিলেটের জৈয়ন্তিকা পাহাড়ে পাত্র সিলেট বাওয়ালী সুন্দরবন মৌয়ালী সুন্দরবন

কাবাডি বাংলাদেশের জাতীয় খেলা- কাবাডি রেইডার- যেই খেলোয়াড় প্রতিপক্ষের কোর্টে রেইড করতে যায় রেইডার রেইড করার সময়- মুখে ছড়া কাটে কিংবা হাডুডু/কাবাডি বলতে থাকে লোনা- কোন দলের সব খেলোয়াড় আউট হলে বিপক্ষ দল লোনা (অতিরিক্ত ২ পয়েন্ট) পায় বাংলাদেশের বিখ্যাত রেইডার- জিয়া কাবাডি বিশ্বকাপ প্রথম কাবাডি বিশ্বকাপ- ২০০৪ চারটি কাবাডি বিশ্বকাপেরই চ্যাম্পিয়ন- ভারত সাল চ্যাম্পিয়ন রানার্স-আপ বাংলাদেশের অবস্থান আয়োজক ২০০৪ ভারত ইরান যৌথভাবে সেকেন্ড রানার্স-আপ ভারত ২০০৭ ভারত ইরান যৌথভাবে সেকেন্ড রানার্স-আপ ভারত ২০১০ ভারত পাকিস্তান অংশগ্রহণ করেনি ভারত ২০১১ ভারত কানাডা অংশগ্রহণ করেনি ভারত এশিয়ান গেমসে কাবাডি এশিয়ান গেমসে কাবাডি অন্তর্ভূক্ত হয়- ১৯৯০ সালে (বেইজিং) এশিয়ান গেমসে মেয়েদের কাবাডি অন্তর্ভূক্ত হয়- ২০১০ সালে (বেইজিং) এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের ছেলেদের অর্জন- ৩ রূপা ও ৩ ব্রোঞ্জ (শুধু ২০১০ গুয়াংজু এশিয়ান গেমসে কোন পদক পায়নি) এশিয়ান গেমসে বাংলাদেশের মেয়েদের অর্জন- ব্রোঞ্জ সাফ গেমসে কাবাডি ২০১০ সাফে (বাংলাদেশ) কাবাডিতে ছেলে এবং মেয়ে দুই বিভাগেই সোনা জেতে- ভারত ছেলেদের বিভাগে বাংলাদেশ জিতে- ব্রোঞ্জ (রূপা জেতে পাকিস্তান) মেয়েদের বিভাগে বাংলাদেশ জিতে- রূপা

কৃষি ও কৃষিজ সম্পদ কৃষি দিবস- ১ অগ্রহায়ণ মোট জমি- ৩ কোটি ৩৮ লাখ ৩৪ হাজার একর মোট আবাদী জমি- ২ কোটি ১ লাখ ৫৭ হাজার একর মাথাপিছু আবাদী জমি- ০.২৮ একর কৃষির উপর নির্ভরশীল- ৮০% মানুষ ফসল তোলার ঋতু- ৩টি (ভাদোই, হৈমন্তিক, রবি) শস্য ২ প্রকার, রবিশস্য(শীতকালীন শস্য) ও খরিপ শস্য(গ্রীষ্মকালীন শস্য) অর্থনীতিতে কৃষির অবদান- ২০.৬০% শস্য ভাণ্ডার- বরিশাল মোট কৃষিশুমারি- ৪টি সর্বশেষ কৃষিশুমারি- ১৯৯৭ জাতীয় কৃষিনীতি- ১৯৯৯ কৃষি পণ্য- ধান, পাট, চা, গম, আখ , আলু, তামাক, ডাল, তেলবীজ, মসলা, ফল, মাংস, দুধ, পোল্ট্রি ধান প্রধান খাদ্যদ্রব্য- ধান সবচেয়ে বেশি ধান হয়- ময়মনসিংহে ধান উৎপাদনে পৃথিবীতে বাংলাদেশের অবস্থান- ৪র্থ ধান উৎপাদনে শীর্ষদেশ- চিন চাল রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- থাইল্যান্ড বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইন্সটিটউট- বিরি(BRRI), জয়দেবপুরে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইন্সটিটউট- বারি(BARI), জয়দেবপুর পাট প্রধান অর্থকরী ফসল- পাট পাট গবেষণা ইন্সটিটিউট- ঢাকার শেরে বাংলা নগরে পাট গবেষণা বোর্ড- মানিকগঞ্জ সবচেয়ে বেশি পাট হয়- রংপুরে পাট উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান- ২য় পাট উৎপাদনে শীর্ষদেশ- ভারত পাট রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- বাংলাদেশ জুটন- ৭০% পাট ও ৩০% তুলার সমন্বয়ে তৈরি এক প্রকার কাপড় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় পাটকল- আদমজী পাটকল (১৯৫১) আদমজী পাটকল বন্ধ হয়- ৩০ জুন, ২০০২ আদমজী পাটকল আবার চালু হয়- আন্তর্জাতিক পাট সংস্থার সদর দপ্তর- ঢাকায় নারায়ণগঞ্জ- প্রাচ্যের ডান্ডি চা মোট চা বাগান- ১৬৩টি বাণিজ্যিক ভিত্তিতে প্রথম চা চাষ শুরু হয়- ১৮৫৭ সালে প্রথম চা বাগান- সিলেটের মালনিছড়ায় সর্বশেষ চা বাগান তৈরি করা হয়েছে- পঞ্চগড়ে অর্গানিক চা বাগান তৈরি করা হয়েছে- পঞ্চগড়ে অর্গানিক চায়ের নাম- মীনা চা সবচেয়ে বেশি চা জন্মে- মৌলভীবাজারে চা গবেষণা কেন্দ্র- শ্রীমঙ্গলে চা জাদুঘর- শ্রীমঙ্গলে চা বোর্ড- চট্টগ্রাম চা উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান- ১১তম চা উৎপাদনে শীর্ষদেশ- ভারত চা রপ্তানিতে শীর্ষদেশ- কেনিয়া অন্যান্য রেশম বেশি উৎপন্ন হয়- রাজশাহীতে রেশম বোর্ড- রাজশাহীতে তামাক হয়- রংপুরে তুলা উৎপাদনে শীর্ষজেলা- যশোরে রাবার হয়- কক্সবাজারের রামুতে (আরো চট্টগ্রাম, মধুপুর, পার্বত্য চট্টগ্রাম) সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প- তিস্তা বাঁধ প্রকল্প (রংপুর) ইক্ষু গবেষণা কেন্দ্র- ঈশ্বরদীতে ডাল গবেষণা কেন্দ্র- ঈশ্বরদীতে মসলা গবেষণা কেন্দ্র- বগুড়া আম গবেষণা কেন্দ্র- চাঁপাই নবাবগঞ্জ জুমচাষ- পাহাড়ে চাষ করার এক রকম কৌশল দেশের প্রথম কৃষি জাদুঘর- বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ-তে অবস্থিত বেশি উৎপণ্ন হয় যে জেলায় উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান উৎপাদনে বিশ্বে শীর্ষস্থানীয় রপ্তানিতে বিশ্বে শীর্ষস্থানীয় গবেষণা ইন্সটিটিউট (বোর্ড ও অন্যান্য) ধান ময়মনসিংহ ৪র্থ চিন থাইল্যান্ড জয়দেবপুর (ধান ও চাল, দু’টোই) পাট রংপুর ২য় ভারত বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট- ঢাকার শেরে বাংলা নগর বোর্ড- মানিকগঞ্জ চা মৌলভীবাজারে ১১তম ভারত কেনিয়া চা গবেষণা কেন্দ্র- শ্রীমঙ্গলে চা জাদুঘর- শ্রীমঙ্গলে চা বোর্ড- চট্টগ্রাম রেশম রাজশাহী রাজশাহী তামাক রংপুর তুলা যশোর রাবার কক্সবাজার আখ ঈশ্বরদী ডাল ঈশ্বরদী মসলা বগুড়া আম চাঁপাই নবাবগঞ্জ

খনিজ সম্পদ প্রাকৃতিক গ্যাস *.প্রধান খনিজ সম্পদ- গ্যাস *.প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়- ১৯৫৫ সালে *.প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়- ১৯৫৭ সালে *.বাংলাদেশকে গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য- ২৩টি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে *.মোট গ্যাসক্ষেত্র- ২৫টি (২৪টি) *.সর্বশেষ গ্যাস ক্ষেত্র- শাহজাদপুর গ্যাস ক্ষেত্র *.অবস্থান- নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের শাহজাদপুর গ্রামে *.গ্যাসব্লকে অবস্থান- ১৫ নং ব্লকে *.আবিষ্কারক- বাপেক্স *.আবিষ্কারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা- ১৭ আগস্ট ২০১১ *.আবিষ্কারের ঘোষণা দেয়- পেট্রোবাংলা *.অন্য নাম/ পুরোনো নাম- সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্র *.গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে- ১৭টি থেকে *.সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র- তিতাস (ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়) *.সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয়- তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে *.ঢাকা শহরে গ্যাস সরবরাহ করা হয়- তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে *.সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র- ভাঙ্গুরা *.সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্র- সাঙ্গু *.সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র- ২টি (সাঙ্গু ও কুতুবদিয়া) *.প্রথম সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্র- সাঙ্গু (সাঙ্গুভ্যালী) *.সবচেয়ে বেশি গ্যাস ব্যবহার করা হয়- বিদ্যুৎ উৎপাদনে *.গ্যাসের মোট মজুদ- ২৮.৪ ট্রিলিয়ন ঘনফুট *.পেট্রোবাংলা প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৪৭ সালে *.BAPEX- Bangladesh Petroleum Exploration & Production Company Limited *.গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকাণ্ড- *.মাগুরছড়া *.জেলা- মৌলভীবাজার *.সাল- ১৯৯৭ *.কোম্পানি- অক্সিডেন্টাল(USA) *.টেংরাটিলা *.জেলা- সুনামগঞ্জ *.সাল- ২০০৫ *.কোম্পানি- নাইকো(Canada) খনিজ তেল *.প্রথম খনিজ তেল আবিষ্কার- ১৯৮৬ সালে *.প্রথম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তেল উত্তোলন-১৯৮৭ সালে *.একমাত্র তেল শোধনাগার- ইস্টার্ন রিফাইনারী (চট্টগ্রাম) *.বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান- মিথেন কয়লা *.সবচেয়ে বড় কয়লা খনি- দিনাজপুরের দীঘিপাড়া *.উন্মুক্ত খনি না করার জন্য আন্দোলন হয়- দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়ায়/ফুলবাড়িয়ায় *.বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির আয়তন- ৬.৬৮ বর্গকিমি *.বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির মোট মজুদ- ৩৯০ মিলিয়ন মেট্রিক টন *.বাংলাদেশের সবচেয়ে উন্নতমানের কয়লা- বিটুমিনাস (জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ, বড়পুকুরিয়া) *.সোনা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে- দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কয়লাখনিতে *.রূপা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে- দিনাজপুরের দীঘিপাড়া ও নওগাঁর পত্নীতলায় *.দস্তা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে- দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কোথায় কোন খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় খনিজ তেল সিলেটের হরিপুর কয়লা দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া, দীঘিপাড়া, ফুলবাড়িয়া, সিলেটের লালঘাট ও টেকেরহাট ফরিদপুরের চান্দাবিল ও রাখিয়া বিল জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ, নবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, খুলনার কোলাবিল তেজস্ক্রিয় বালি কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে (ইলমেনাইট) ইউরেনিয়াম মৌলভীবাজারের কুলাউড়া পাহাড়ে চীনামাটি নেক্রকোনার বিজয়পুর, নওগাঁর পত্নীতলা, চট্টগ্রামের পটিয়া চুনাপাথর সিলেটের টেকেরহাট, ভাঙ্গারহাট, জাফলং, লালঘাট, বাগলিবাজার জয়পুরহাট, কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন সিলিকা বালি হবিগঞ্জের শাহজীবাজার, জামালপুরের বালিঝুরি, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম কঠিন শিলা রংপুরের বদরগঞ্জ ও মিঠাপুকুর, দিনাজপুরের পার্বতীপুর গন্ধক কুতুবদিয়া

খনিজ সম্পদ প্রাকৃতিক গ্যাস *.প্রধান খনিজ সম্পদ- গ্যাস *.প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কৃত হয়- ১৯৫৫ সালে *.প্রথম গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়- ১৯৫৭ সালে *.বাংলাদেশকে গ্যাস অনুসন্ধানের জন্য- ২৩টি ব্লকে ভাগ করা হয়েছে *.মোট গ্যাসক্ষেত্র- ২৫টি (২৪টি) *.সর্বশেষ গ্যাস ক্ষেত্র- শাহজাদপুর গ্যাস ক্ষেত্র *.অবস্থান- নোয়াখালীর কোম্পানিগঞ্জ উপজেলার সিরাজপুর ইউনিয়নের শাহজাদপুর গ্রামে *.গ্যাসব্লকে অবস্থান- ১৫ নং ব্লকে *.আবিষ্কারক- বাপেক্স *.আবিষ্কারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা- ১৭ আগস্ট ২০১১ *.আবিষ্কারের ঘোষণা দেয়- পেট্রোবাংলা *.অন্য নাম/ পুরোনো নাম- সুন্দলপুর গ্যাসক্ষেত্র *.গ্যাস উত্তোলন হচ্ছে- ১৭টি থেকে *.সবচেয়ে বড় গ্যাসক্ষেত্র- তিতাস (ব্রাহ্মণবাড়িয়ায়) *.সবচেয়ে বেশি গ্যাস উত্তোলন করা হয়- তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে *.ঢাকা শহরে গ্যাস সরবরাহ করা হয়- তিতাস গ্যাসক্ষেত্র থেকে *.সর্বশেষ আবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্র- ভাঙ্গুরা *.সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্র- সাঙ্গু *.সমুদ্র উপকূলে গ্যাসক্ষেত্র- ২টি (সাঙ্গু ও কুতুবদিয়া) *.প্রথম সামুদ্রিক গ্যাসক্ষেত্র- সাঙ্গু (সাঙ্গুভ্যালী) *.সবচেয়ে বেশি গ্যাস ব্যবহার করা হয়- বিদ্যুৎ উৎপাদনে *.গ্যাসের মোট মজুদ- ২৮.৪ ট্রিলিয়ন ঘনফুট *.পেট্রোবাংলা প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯৪৭ সালে *.BAPEX- Bangladesh Petroleum Exploration & Production Company Limited *.গ্যাসক্ষেত্রে অগ্নিকাণ্ড- *.মাগুরছড়া *.জেলা- মৌলভীবাজার *.সাল- ১৯৯৭ *.কোম্পানি- অক্সিডেন্টাল(USA) *.টেংরাটিলা *.জেলা- সুনামগঞ্জ *.সাল- ২০০৫ *.কোম্পানি- নাইকো(Canada) খনিজ তেল *.প্রথম খনিজ তেল আবিষ্কার- ১৯৮৬ সালে *.প্রথম বাণিজ্যিক ভিত্তিতে তেল উত্তোলন-১৯৮৭ সালে *.একমাত্র তেল শোধনাগার- ইস্টার্ন রিফাইনারী (চট্টগ্রাম) *.বাংলাদেশের প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান- মিথেন কয়লা *.সবচেয়ে বড় কয়লা খনি- দিনাজপুরের দীঘিপাড়া *.উন্মুক্ত খনি না করার জন্য আন্দোলন হয়- দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়ায়/ফুলবাড়িয়ায় *.বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির আয়তন- ৬.৬৮ বর্গকিমি *.বড়পুকুরিয়া কয়লাখনির মোট মজুদ- ৩৯০ মিলিয়ন মেট্রিক টন *.বাংলাদেশের সবচেয়ে উন্নতমানের কয়লা- বিটুমিনাস (জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ, বড়পুকুরিয়া) *.সোনা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে- দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কয়লাখনিতে *.রূপা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে- দিনাজপুরের দীঘিপাড়া ও নওগাঁর পত্নীতলায় *.দস্তা পাওয়ার সম্ভাবনা আছে- দিনাজপুরের মধ্যপাড়া কোথায় কোন খনিজ পদার্থ পাওয়া যায় খনিজ তেল সিলেটের হরিপুর কয়লা দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া, দীঘিপাড়া, ফুলবাড়িয়া, সিলেটের লালঘাট ও টেকেরহাট ফরিদপুরের চান্দাবিল ও রাখিয়া বিল জয়পুরহাটের জামালগঞ্জ, নবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ, খুলনার কোলাবিল তেজস্ক্রিয় বালি কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকতে (ইলমেনাইট) ইউরেনিয়াম মৌলভীবাজারের কুলাউড়া পাহাড়ে চীনামাটি নেক্রকোনার বিজয়পুর, নওগাঁর পত্নীতলা, চট্টগ্রামের পটিয়া চুনাপাথর সিলেটের টেকেরহাট, ভাঙ্গারহাট, জাফলং, লালঘাট, বাগলিবাজার জয়পুরহাট, কক্সবাজারের সেন্ট মার্টিন সিলিকা বালি হবিগঞ্জের শাহজীবাজার, জামালপুরের বালিঝুরি, কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম কঠিন শিলা রংপুরের বদরগঞ্জ ও মিঠাপুকুর, দিনাজপুরের পার্বতীপুর গন্ধক কুতুবদিয়া