Search This Blog

জাতিসংঘ (পর্ব ১): জাতিসংঘেরসংক্ষিপ্তপ্রোফাইল নাম- United Nations (UN) প্রতিষ্ঠা- ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ (জাতিসংঘ সনদ কার্যকর) প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য- ৫১ বর্তমান সদস্য- ১৯৩ সর্বশেষ সদস্য- দক্ষিণ সুদান (১৪ জুলাই ২০১১) সদর দপ্তর- নিউইয়র্ক ইউরোপীয় সদর দপ্তর- জেনেভা মূল সংস্থা- ৬টি অফিশিয়াল/দাপ্তরিক ভাষা- ৬টি সচিবালয়ে ব্যবহৃত ভাষা- ২টি (ইংরেজি ও ফরাসি) বর্তমান মহাসচিব- বান কি-মুন (দক্ষিণ কোরিয়া) জাতিসংঘগঠন জাতিসংঘ গঠনের ৭টি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা বা পদক্ষেপ উল্লেখযোগ্য। এগুলো হল- ১. লন্ডন ঘোষণা ২. আটলান্টিক সনদ : ১৪ আগস্ট, ১৯৪১; তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্কলিন ডি রুজভেল্ট ও বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী উইন্সটন চার্চিল আটলান্টিক মহাসাগরে বৃটিশ নৌ-তরী ‘প্রিন্সেস অব ওয়েলস’-এ বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য এক ঘোষণা দেন। এটিই আটলান্টিক সনদ নামে পরিচিত। ৩. মস্কো সম্মেলন ৪. তেহরান সম্মেলন ৫. ডাম্বারটন ওকস সম্মেলন ৬. ইয়াল্টা সম্মেলন ৭. সানফ্রান্সিসকো সম্মেলন : ২৫ এপ্রিল ১৯৪৫, সানফ্রান্সিসকো’তে ৫০টি দেশের প্রতিনিধিরা একটি সম্মেলনে যোগ দেন। ২৬ জুন তারা ১১১ ধারা সম্বলিত জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষর করেন। ১৫ অক্টোবর সম্মেলনে অংশ না নেয়া প্রথম দেশ হিসেবে পোল্যান্ড জাতিসংঘ সনদে স্বাক্ষর করে। আর সনদটি কার্যকর হয় ২৪ অক্টোবর। অর্থাৎ সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে উপস্থিত না থেকেও জাতিসংঘ সনদ কার্যকর হওয়ার পূর্বেই তাতে স্বাক্ষর করে পোল্যান্ড। অর্থাৎ, সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে উপস্থিত রাষ্ট্র ৫০টি, কিন্তু সেই সম্মেলনে গৃহীত সনদে স্বাক্ষরকারী দেশ ৫১টি (পোল্যান্ড’সহ)। জাতিসংঘসংশ্লিষ্টগুরুত্বপূর্ণতথ্য জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাকালিন সদস্য ছিল- ৫১ টি সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে উপস্থিত সদস্য- ৫০ টি জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরিত হয়- ২৬ জুন, ১৯৪৫ জাতিসংঘ সনদের মূল স্বাক্ষরকারী দেশ- ৫১ টি জাতিসংঘ সনদ কার্যকরী হয়- ২৪ অক্টোবর, ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘ দিবস- ২৪ অক্টোবর জাতিসংঘের সদর দপ্তর- নিউইয়র্ক জাতিসংঘের সদস্য নয়- তাইওয়ান, ভ্যাটিকান, কসোভো এবং ফিলিস্তিন জাতিসংঘের স্থায়ী পর্যবেক্ষক- ভ্যাটিকান এবং ফিলিস্তিন জাতিসংঘ সনদ স্বাক্ষরকারী সম্মেলনে (সানফ্রান্সিসকো সম্মেলনে) উপস্থিত না থেকেও যে দেশটি জাতিসংঘের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য হিসেবে পরিগণিত হয়- পোল্যান্ড জাতিসংঘের বর্তমান সদস্য- ১৯৩ জাতিসংঘের সর্বশেষ সদস্য- দক্ষিণ সুদান দক্ষিণ সুদান জাতিসংঘের সদস্য পদ লাভ করে- ১৪ জুলাই জাতিসংঘ হতে স্বেচ্ছায় পদত্যাগকারী একমাত্র দেশ- ইন্দোনেশিয়া ইন্দোনেশিয়া পদত্যাগ করে পুনরায় ফিরে আসে- ১৯৬৫ পূর্বে কোন দেশ জাতিসংঘের সদস্য ছিল বর্তমানে নেই- তাইওয়ান তাইওয়ান চীনের নিকট জাতিসংঘের সদস্যপদ হারায়- ১৯৭১ বিশ্বের স্বাধীন দেশ হয়েও জাতিসংঘের সদস্য নয়- ভ্যাটিকান ও কসোভো জাতিসংঘেরসংস্থা জাতিসংঘের মূল সংস্থা- ৬টি (বর্তমানে অবশ্য কার্যকর সংস্থা ৫টি । কারণ, ১৯৯৪ সালে পালাউ’র স্বাধীনতার পরপর অছিপরিষদ (Trusteeship Council) স্থগিত করা হয় ।) ১ সাধারণ পরিষদ General Assembly সাধারণ পরিষদের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়- লন্ডনের ওয়েস্ট মিনিস্টার হলে । সাধারণ পরিষদে প্রতিটি দেশের ভোট দেয়ার ক্ষমতা- ১টি বাংলাদেশ সাধারণ পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়- ১৯৮৬ সালে সভাপতিত্ব করেন- হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী ২ নিরাপত্তা পরিষদ Security Council নিরাপত্তা পরিষদ পরিচিত– স্বস্তি পরিষদ নামে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য সংখ্যা- ১৫ টি (৫ টি স্থায়ী ও ১০ টি অস্থায়ী) ৫টি স্থায়ী রাষ্ট্র- যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, ফ্রান্স ও চীন ১৯৬৫ সালের আগে নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য ছিল- ১১ টি নিরাপত্তা পরিষদের কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য কমপক্ষে- ৫ টি স্থায়ী সদস্যের ও ৯ টি অস্থায়ী সদস্য রাষ্ট্রের সম্মতি প্রয়োজন ভেটো মানে- আমি এটা মানি না (না ভোট) জাতিসংঘে ভেটো দানের ক্ষমতা আছে- নিরাপত্তা পরিষদের ৫টি স্থায়ী রাষ্ট্রের বাংলাদেশ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হয়- মোট ২ বার (১৯৭৮ ও ১৯৯৯) ২য় বার বাংলাদেশ (১৯৯৯ সালে নির্বাচিত, ২০০০-০১ মেয়াদে) সভাপতির দায়িত্ব পালন করে সভাপতিত্ব করেন- আনোয়ারুল করিম চৌধুরী ৩ অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ Economic and Social Council (ECOSOC) ৪ আন্তর্জাতিক আদালত* International Court of Justice World Court (ICJ) জাতিসংঘের আন্তর্জাতিক আদালত পরিষদের নাম- স্থায়ী সালিশী আদালত আন্তর্জাতিক আদালতের সদর দফতরের নাম- শান্তি প্রাসাদ (হেগ, নেদারল্যান্ডস) আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারক- ১৫ জন আন্তর্জাতিক আদালতের বিচারকদের মেয়াদ- ৯ বছর আন্তর্জাতিক আদালতের বর্তমান প্রেসিডেন্ট- হিশাস ওয়াদা (Hisashi Owada) ৫ সচিবালয় Secretariat ৬ অছি পরিষদ Trusteeship Council ১৯৯৪ সালে পালাউ স্বাধীন হলে জাতিসংঘের এই সংস্থাটি স্থগিত (suspended) করা হয় । * ২০০২ সালে আন্তর্জাতিক অপরাধী আদালত (International Criminal Court) (ICC, ICCt) প্রতিষ্ঠা করা হয় । এটিও জাতিসংঘের আওতাভুক্ত, তবে তাদের কাজেকর্মে অনেকটাই স্বাধীন । এটি কোন ব্যক্তির বিরুদ্ধে গণহত্যা, যুদ্ধাপরাধ, মানবতা বিরোধী অপরাধ প্রভৃতির বিচার করে । তবে ২০০২ সালের ১ জুলাই যেদিন এটি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে চুক্তি স্বাক্ষর করা হয় তার আগের কোন অপরাধ এই আদালতের আওতাধীন হবে না ।

বাংলাদেশের জাতীয় দিবসসমূ:হ আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস- ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষার স্বীকৃতি দিয়েছে- ইউনেস্কো (১৯৯৯ সালে) ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে প্রথম পালিত হয়- ২০০০ সালে ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালন করে- ১৮৮টি দেশ গুরুত্বপূর্ণ দিবসসমূহ বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১০ জানুয়ারি শহীদ আসাদ দিবস ২০ জানুয়ারি জনসংখ্যা দিবস ২ ফেব্রুয়ারি শহীদ দিবস/আন্তঃ মাতৃভাষা দিবস ২১ ফেব্রুয়ারি জাতীয় পতাকা দিবস ২ মার্চ রাষ্ট্রভাষা দিবস ১১ মার্চ শিশু দিবস ১৭ মার্চ ছয়দফা দিবস ২৩ মার্চ কালোরাত্রি দিবস ২৫ মার্চ স্বাধীনতা দিবস/জাতীয় দিবস ২৬ মার্চ প্রতিবন্ধী দিবস ৫ এপ্রিল মুজিবনগর দিবস ১৭ এপ্রিল পলাশী দিবস ২৩ এপ্রিল পরিবেশ দিবস ৫ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিবস ১ জুলাই জাতীয় শোক দিবস ১৫ আগস্ট আয়কর দিবস ১৫ সেপ্টেম্বর জেলহত্যা দিবস ৩ নভেম্বর সংবিধান দিবস ৪ নভেম্বর জাতীয় সংহতি ও বিপ্লব দিবস ৭ নভেম্বর শহীদ নূর হোসেন দিবস ১০ নভেম্বর মুক্তিযোদ্ধা দিবস ১ ডিসেম্বর স্বৈরাচার পতন দিবস ৬ ডিসেম্বর বেগম রোকেয়া দিবস ৯ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস ১৪ ডিসেম্বর বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর

বাংলাদেশের ডাক ও টেলিযোগাযোগ: ডাক যোগাযোগ বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়- ২০ জুলাই, ১৯৭১ প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল- বাংলাদেশের মানচিত্রের স্বাধীনতার পর স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়- ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন- বিমান মল্লিক স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল- বাংলাদেশের মানচিত্র ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ প্রকাশিত ডাকটিকিটে ছিল- আগুনের ফুলকি বাংলাদেশে পোস্ট কোড চালু হয়- ১৯৮৬ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ডাকঘর- চুয়াডাঙায় ডাক বিভাগের মনোগ্রাম- একজন ধাবমান রানারের কাঁধে চিঠির ব্যাগ ঝোলানো, হাতে একটা বল্লম, মাথায় প্রজ্বলিত লণ্ঠন ডাক বিভাগের শ্লোগান- সেবাই আদর্শ ডাক বিভাগের সদর দপ্তর- ঢাকায় ডাক যাদুঘর- ঢাকার জিপিওতে একমাত্র পোস্টাল একাডেমি- রাজশাহীতে GEP চালু হয়- ১৯৮৪ EPP চালু হয়- ২০০০ ডাক যোগাযোগ নেই- ইসরায়েলের সঙ্গে টেলিযোগাযোগ টিএন্ডটি সদর দপ্তর- ঢাকায় T&T- Bangladesh Telegraph & Telephone Board BTRC- Bangladesh Telecom Reguletory Board পার্বত্য চট্টগ্রামে মোবাইল ফোন সার্ভিস শুরু হয়- ১১ মে ২০০৮

বাংলাদেশের ডাক ও টেলিযোগাযোগ: ডাক যোগাযোগ বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়- ২০ জুলাই, ১৯৭১ প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল- বাংলাদেশের মানচিত্রের স্বাধীনতার পর স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়- ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন- বিমান মল্লিক স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল- বাংলাদেশের মানচিত্র ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ প্রকাশিত ডাকটিকিটে ছিল- আগুনের ফুলকি বাংলাদেশে পোস্ট কোড চালু হয়- ১৯৮৬ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ডাকঘর- চুয়াডাঙায় ডাক বিভাগের মনোগ্রাম- একজন ধাবমান রানারের কাঁধে চিঠির ব্যাগ ঝোলানো, হাতে একটা বল্লম, মাথায় প্রজ্বলিত লণ্ঠন ডাক বিভাগের শ্লোগান- সেবাই আদর্শ ডাক বিভাগের সদর দপ্তর- ঢাকায় ডাক যাদুঘর- ঢাকার জিপিওতে একমাত্র পোস্টাল একাডেমি- রাজশাহীতে GEP চালু হয়- ১৯৮৪ EPP চালু হয়- ২০০০ ডাক যোগাযোগ নেই- ইসরায়েলের সঙ্গে টেলিযোগাযোগ টিএন্ডটি সদর দপ্তর- ঢাকায় T&T- Bangladesh Telegraph & Telephone Board BTRC- Bangladesh Telecom Reguletory Board পার্বত্য চট্টগ্রামে মোবাইল ফোন সার্ভিস শুরু হয়- ১১ মে ২০০৮

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঢাবি প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাবি দিবস/ ঢাবি প্রতিষ্ঠা দিবস- ১ জুলাই ঢাবি প্রতিষ্ঠার জন্য গঠিত কমিশন- নাথান কমিশন নাথান কমিশন গঠিত হয়- ১৯১২ সালে প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে ঢাবি’র বিভাগ ছিল- ১২টি প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে ঢাবির অনুষদ- ৩টি প্রতিষ্ঠাকালীন আয়তন / মোট জমির পরিমাণ- ৬০০ একর বর্তমান আয়তন / মোট জমির পরিমাণ- ২৫৮ একর ঢাবির জমি দান করেন- নবাব সলিমুল্লাহ সলিমুল্লাহ মুসলিম হল নির্মিত হয়- ১৯২১ সালে প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়- ১৯২৩ সালে স্বাধীনতার পর প্রথম সমাবর্তন- ১৯৯৯ সালে শেখ মুজিবুর রহমান- ঢাবির আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন শেখ হাসিনা- ঢাবির বাংলা বিভাগের ছাত্রী ছিলেন (মাস্টার্ট) প্রথম মহিলা ডিন- বেগম আজিজুন্নেসা (বাংলা বিভাগ) মোট ৫ জন নোবেল বিজয়ীকে ডক্টরেট ডিগ্রি দেয়া হয়েছে সর্বশেষ সম্মানসূচক ডিগ্রি পেয়েছেন- তুরস্কের প্রেসিডেন্ট আব্দুল্লাহ গুল (ডক্টর অব ল’জ) বর্তমানে মোট বিভাগ- ৬৭টি সাম্প্রতিকতম/সর্বশেষ বিভাগ- টিভি এন্ড ফিল্ম স্টাডিজ বিভাগ মোট অনুষদ- ১৩টি মোট ইন্সটিটিউট- ৮টি মোট হল- ১৭টি (ছেলেদের- ১৩টি, মেয়েদের- ৪টি) ভিসি- আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকী (২৭তম) স্যার পি জে হার্টস ইন্টারন্যাশনাল হল অবস্থিত- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিদেশি ছাত্রদের হল) সিনেট ভবনের নাম- নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন বসুনিয়া গেট- মুহসীন হলের প্রবেশ পথে এক সময় সংসদ কার্যক্রম চলত- জগন্নাথ হলে অক্টোবর স্মৃতি ভবন’ অবস্থিত- জগন্নাথ হলে ঢাবি শোক দিবস- ১৫ অক্টোবর অপরাজেয় বাংলা- কলা ভবনের সামনে রাজু সন্ত্রাসবিরোধী ভাস্কর্য- টিএসসির সামনে স্বোপার্জিত স্বাধীনতা- টিএসসির সঙ্গে/ ডাসে ঢাবির গুরুত্বপূর্ণ ভিসি/উপাচার্য : প্রথম উপাচার্য স্যার পি জে হার্টস (তাঁর নামে একটি হল আছে) প্রথম উপমহাদেশীয়/ভারতীয়/মুসলিম উপাচার্য স্যার এ এফ রহমান (তাঁর নামে একটি হল আছে) ভাষা আন্দোলনের সময় উপাচার্য ছিলেন ঢাবির ছাত্র হিসেবে প্রথম উপাচার্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময় উপাচার্য ছিলেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ভারতের রাষ্ট্রপতির ভাই ছিলেন যে উপাচার্য আর সি মজুমদার (তাঁর নামে একটি অডিটোরিয়াম আছে) বর্তমান উপাচার্য (২৭তম উপাচার্য) আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকী (গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক) ঢাবিতে গুরুত্বপূর্ণ চেয়ার : বোস চেয়ার সত্যেন্দ্রনাথ বসু(ঢাবির শিক্ষক ছিলেন) আব্দুর রাজ্জাক চেয়ার আব্দুর রাজ্জাক(ঢাবির শিক্ষক ছিলেন) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ বেগম রোকেয়া চেয়ার রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন উইমেন্স এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগ রবীন্দ্রনাথ চেয়ার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা বিভাগ