Search This Blog

বাংলাদেশের ডাক ও টেলিযোগাযোগ: ডাক যোগাযোগ বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়- ২০ জুলাই, ১৯৭১ প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল- বাংলাদেশের মানচিত্রের স্বাধীনতার পর স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়- ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন- বিমান মল্লিক স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল- বাংলাদেশের মানচিত্র ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ প্রকাশিত ডাকটিকিটে ছিল- আগুনের ফুলকি বাংলাদেশে পোস্ট কোড চালু হয়- ১৯৮৬ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ডাকঘর- চুয়াডাঙায় ডাক বিভাগের মনোগ্রাম- একজন ধাবমান রানারের কাঁধে চিঠির ব্যাগ ঝোলানো, হাতে একটা বল্লম, মাথায় প্রজ্বলিত লণ্ঠন ডাক বিভাগের শ্লোগান- সেবাই আদর্শ ডাক বিভাগের সদর দপ্তর- ঢাকায় ডাক যাদুঘর- ঢাকার জিপিওতে একমাত্র পোস্টাল একাডেমি- রাজশাহীতে GEP চালু হয়- ১৯৮৪ EPP চালু হয়- ২০০০ ডাক যোগাযোগ নেই- ইসরায়েলের সঙ্গে টেলিযোগাযোগ টিএন্ডটি সদর দপ্তর- ঢাকায় T&T- Bangladesh Telegraph & Telephone Board BTRC- Bangladesh Telecom Reguletory Board পার্বত্য চট্টগ্রামে মোবাইল ফোন সার্ভিস শুরু হয়- ১১ মে ২০০৮

বাংলাদেশের ডাক ও টেলিযোগাযোগ: ডাক যোগাযোগ বাংলাদেশের প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়- ২০ জুলাই, ১৯৭১ প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল- বাংলাদেশের মানচিত্রের স্বাধীনতার পর স্বাধীন বাংলাদেশে প্রথম ডাকটিকিট প্রকাশিত হয়- ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২ স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকটিকিটের ডিজাইনার ছিলেন- বিমান মল্লিক স্বাধীনতার পর প্রথম ডাকটিকিটে ছবি ছিল- বাংলাদেশের মানচিত্র ১৯৭২ সালের ২৬ মার্চ প্রকাশিত ডাকটিকিটে ছিল- আগুনের ফুলকি বাংলাদেশে পোস্ট কোড চালু হয়- ১৯৮৬ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম ডাকঘর- চুয়াডাঙায় ডাক বিভাগের মনোগ্রাম- একজন ধাবমান রানারের কাঁধে চিঠির ব্যাগ ঝোলানো, হাতে একটা বল্লম, মাথায় প্রজ্বলিত লণ্ঠন ডাক বিভাগের শ্লোগান- সেবাই আদর্শ ডাক বিভাগের সদর দপ্তর- ঢাকায় ডাক যাদুঘর- ঢাকার জিপিওতে একমাত্র পোস্টাল একাডেমি- রাজশাহীতে GEP চালু হয়- ১৯৮৪ EPP চালু হয়- ২০০০ ডাক যোগাযোগ নেই- ইসরায়েলের সঙ্গে টেলিযোগাযোগ টিএন্ডটি সদর দপ্তর- ঢাকায় T&T- Bangladesh Telegraph & Telephone Board BTRC- Bangladesh Telecom Reguletory Board পার্বত্য চট্টগ্রামে মোবাইল ফোন সার্ভিস শুরু হয়- ১১ মে ২০০৮

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ঢাবি প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯২১ সালের ১ জুলাই ঢাবি দিবস/ ঢাবি প্রতিষ্ঠা দিবস- ১ জুলাই ঢাবি প্রতিষ্ঠার জন্য গঠিত কমিশন- নাথান কমিশন নাথান কমিশন গঠিত হয়- ১৯১২ সালে প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে ঢাবি’র বিভাগ ছিল- ১২টি প্রতিষ্ঠাকালীন সময়ে ঢাবির অনুষদ- ৩টি প্রতিষ্ঠাকালীন আয়তন / মোট জমির পরিমাণ- ৬০০ একর বর্তমান আয়তন / মোট জমির পরিমাণ- ২৫৮ একর ঢাবির জমি দান করেন- নবাব সলিমুল্লাহ সলিমুল্লাহ মুসলিম হল নির্মিত হয়- ১৯২১ সালে প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয়- ১৯২৩ সালে স্বাধীনতার পর প্রথম সমাবর্তন- ১৯৯৯ সালে শেখ মুজিবুর রহমান- ঢাবির আইন বিভাগের ছাত্র ছিলেন শেখ হাসিনা- ঢাবির বাংলা বিভাগের ছাত্রী ছিলেন (মাস্টার্ট) প্রথম মহিলা ডিন- বেগম আজিজুন্নেসা (বাংলা বিভাগ) মোট ৫ জন নোবেল বিজয়ীকে ডক্টরেট ডিগ্রি দেয়া হয়েছে সর্বশেষ সম্মানসূচক ডিগ্রি পেয়েছেন- তুরস্কের প্রেসিডেন্ট আব্দুল্লাহ গুল (ডক্টর অব ল’জ) বর্তমানে মোট বিভাগ- ৬৭টি সাম্প্রতিকতম/সর্বশেষ বিভাগ- টিভি এন্ড ফিল্ম স্টাডিজ বিভাগ মোট অনুষদ- ১৩টি মোট ইন্সটিটিউট- ৮টি মোট হল- ১৭টি (ছেলেদের- ১৩টি, মেয়েদের- ৪টি) ভিসি- আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকী (২৭তম) স্যার পি জে হার্টস ইন্টারন্যাশনাল হল অবস্থিত- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিদেশি ছাত্রদের হল) সিনেট ভবনের নাম- নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবন বসুনিয়া গেট- মুহসীন হলের প্রবেশ পথে এক সময় সংসদ কার্যক্রম চলত- জগন্নাথ হলে অক্টোবর স্মৃতি ভবন’ অবস্থিত- জগন্নাথ হলে ঢাবি শোক দিবস- ১৫ অক্টোবর অপরাজেয় বাংলা- কলা ভবনের সামনে রাজু সন্ত্রাসবিরোধী ভাস্কর্য- টিএসসির সামনে স্বোপার্জিত স্বাধীনতা- টিএসসির সঙ্গে/ ডাসে ঢাবির গুরুত্বপূর্ণ ভিসি/উপাচার্য : প্রথম উপাচার্য স্যার পি জে হার্টস (তাঁর নামে একটি হল আছে) প্রথম উপমহাদেশীয়/ভারতীয়/মুসলিম উপাচার্য স্যার এ এফ রহমান (তাঁর নামে একটি হল আছে) ভাষা আন্দোলনের সময় উপাচার্য ছিলেন ঢাবির ছাত্র হিসেবে প্রথম উপাচার্য সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন চৌধুরী মুক্তিযুদ্ধের সময় উপাচার্য ছিলেন বিচারপতি আবু সাঈদ চৌধুরী ভারতের রাষ্ট্রপতির ভাই ছিলেন যে উপাচার্য আর সি মজুমদার (তাঁর নামে একটি অডিটোরিয়াম আছে) বর্তমান উপাচার্য (২৭তম উপাচার্য) আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকী (গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক) ঢাবিতে গুরুত্বপূর্ণ চেয়ার : বোস চেয়ার সত্যেন্দ্রনাথ বসু(ঢাবির শিক্ষক ছিলেন) আব্দুর রাজ্জাক চেয়ার আব্দুর রাজ্জাক(ঢাবির শিক্ষক ছিলেন) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ বেগম রোকেয়া চেয়ার রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন উইমেন্স এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগ রবীন্দ্রনাথ চেয়ার রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা বিভাগ

ঢাকা শহর ঢাকা জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৭৭২ সালে ঢাকার নামকরণ করা হয়- ঢাকেশ্বরী দূর্গ থেকে ঢাকার নাম জাহাঙ্গীরনগর রাখেন- সুবেদার ইসলাম খাঁ ঢাকার ইংরেজি নাম/বানান Dacca থেকে Dhaka করা হয়- ১৯৮২ সালে ঢাকা ইতিহাসে মোট রাজধানী হয়- ৪ বার ঢাকায় সর্বপ্রথম রাজধানী স্থাপন করেন- সুবেদার ইসলাম খাঁ ঢাকা গেট নির্মাণ করেন- মীর জুমলা ছোট কাটরা-শায়েস্তা খাঁ বড় কাটরা- শাহ সুজা লালবাগ দূর্গের পূর্ব নাম- আওরঙ্গবাদ দূর্গ লালবাগ দূর্গে সিপাহী বিদ্রোহ হয়- ১৮৫৭ সালে হোসেনী দালান নির্মাণ করেন- মীর মুরাদ তারা মসজিদ নির্মাণ করেন- শায়েস্তা খাঁ ঢাকা কলেজ স্থাপিত হয়- ১৮৩৫ সালে ঢাকা ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৮৫১ সালে কার্জন হল প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯০৫ সালে ‘গভর্নর হাউস’কে ‘বঙ্গভবন’ করা হয়- ১৯৭২ সালে ঢাকার অপর নাম- মসজিদের শহর, রিকশার শহর, পৃথিবীর রিকশার রাজধানী (Rickshaw Capital of the World) ঢাকা পৃথিবীর- ১১ তম মেগাসিটি ঢাকা পৃথিবীর- ৯ম বৃহত্তম শহর ঢাকা মহানগরীতে ওয়ার্ড আছে- ৯০টি ঢাকা জেলায় উপজেলা আছে- ৫টি ঢাকা জেলায় ইউনিয়ন আছে- ৭৭টি ঢাকা পৌরসভা হয়- ১৮৬৪ সালে ঢাকা পৌরসভার প্রথম পৌর প্রশাসক- মি. স্কিনার ঢাকা পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান- আনন্দচন্দ্র রায় ঢাকা পৌরসভার প্রথম মুসলমান চেয়ারম্যান- খাজা মোহাম্মদ আজগর ঢাকা পৌরসভা কর্পোরেশন হয়- ১৯৭৮ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন হয়- ১৯৮৯ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচিত মেয়র- মোহাম্মদ হানিফ (১৯৯৪ সালে নির্বাচিত হন) ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান মেয়র- সাদেক হোসেন খোকা ‘ঢাকাই মসলিন’ গ্রন্থটির রচয়িতা- ড. আব্দুল করিম

দাবা: বাংলাদেশের দাবার গ্র্যান্ডমাস্টার- ৫ জন নাম সাল ১ম নিয়াজ মোরশেদ* ১৯৮৭ ২য় জিয়াউর রহমান** ২০০২ ৩য় রিফাত বিন সাত্তার ২০০৬ ৪র্থ আব্দুল্লাহ আল রাকিব ২০০৭ ৫ম এনামুল হোসেন রাজিব ২০০৮ * দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার ** বাংলাদেশের সর্বোচ্চ র‌্যাটিংধারী দাবাড়ু বাংলাদেশের ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের ফিদে মাস্টার- রেজাউল হক, জামিলুর রহমান, ইউনুস হাসান, সৈয়দ তাহমিদুর রহমান, বাংলাদেশের একমাত্র মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- রাণী হামিদ বাংলাদেশের মহিলা ফিদে মাস্টার- সৈয়দা শাবানা পারভিন, তনিমা পারভিন, জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশের সেরা নারী দাবাড়ু- রাণী হামিদ জাতীয় মহিলা দাবায় রাণী হামিদ চ্যাম্পিয়ন হন- ১৭ বার রাণী হামিদের ছেলে- কায়সার হামিদ (বিখ্যাত ফুটবলার) বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ জাতীয় লিগ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- মিয়া আব্দুস সালেক বর্তমান মহিলা চ্যাম্পিয়ন- শারমিন সুলতানা শিরিন (২০০৯) বর্তমান পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- জিএম জিয়াউর রহমান (২০০৮) ২০০৮ লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- আইএম রাণী হামিদ প্রথম বিভাগ দাবা লিগ সবচেয়ে সফল ক্লাব- বাংলাদেশ বিমান (১৩ বার চ্যাম্পিয়ন) প্রথম চ্যাম্পিয়ন- মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব (১৯৭৭); মোট- ৪ বার (১৯৭৭, ৮১, ৯৫, ৯৬) বর্তমান চ্যাম্পিয়ন- ডেসটিনি লিমিটেড (প্রথম বারের মত চ্যাম্পিয়ন) অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ক্লাব- ব্রাদার্স ইউনিয়ন, লিওনাইন চেস ক্লাব, তিতাস ক্লাব, বেঙ্গল গ্রুপ, বাংলাদেশ আনসার ইগর রাউসিস- ২০০৩-০৭ সালে বাংলাদেশের কোচ কাম খেলোয়াড় হিসেবে কাজ করেন; ইউক্রেনিয়ান এই দাবাড়ু তার আগে লাটভিয়ার হয়ে দাবা খেলতেন, বাংলাদেশের পরে তিনি চেক প্রজাতন্ত্রের কোচ হিসেবে কাজ করেন [দাবা ফেডারেশন (ফিদে) খেলোয়াড়দের পারফর্মেন্সের ভিত্তিতে কিছু টাইটেল/নর্ম দেয়; ক্রমানুযায়ী নর্মগুলো হল- ক্যান্ডিডেট মাস্টার (সিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২২০০+ ফিদে মাস্টার (এফএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৩০০+ ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার (আইএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৪০০-২৫০০ গ্র্যান্ডমাস্টার (জিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৫০০+