Search This Blog

বচন: বচন পড়তে যে বিষয়গুলো জানা জরুরি- পদ প্রকরণ বচন একবচন বহুবচন বহুবচন বোধক শব্দাংশের ব্যবহার বহুবচন বোধক শব্দের ব্যবহার বহুবচনের বিশেষ প্রয়োগ বিশেষ দ্রষ্টব্য সাবধানতা/ অশুদ্ধি সংশোধন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন বচন:বিশেষ্য বা সর্বনাম পদের সংখ্যার ধারণা প্রকাশের উপায় বা সংখ্যাত্মক প্রকাশের উপায়কে বচন বলে। অর্থাৎ বিশেষ্য বা সর্বনাম পদ যে ব্যক্তি, বস্ত্ত বা প্রাণীর প্রতিনিধিত্ব করছে বা বোঝাচ্ছে, সেই ব্যক্তি, বস্ত্ত বা প্রাণীর সংখ্যা, অর্থাৎ সেটি একসংখ্যক না একাধিক সংখ্যাক, তা বোঝানোর পদ্ধতিকেই বচন বলে। বচন ২ প্রকার- একবচন ও বহুবচন। একবচন:যখন কোন শব্দ দ্বারা কেবল একটি ব্যক্তি, বস্ত্ত বা প্রাণীকে বোঝান হয়, তখন তাকে একবচন বলে। যেমন- ছেলেটা, গরচটা, কলমটা, ইত্যাদি। বহুবচন:যখন কোন শব্দ দ্বারা একাধিক ব্যক্তি, বস্ত্ত বা প্রাণীকে বোঝান হয়, তখন তাকে বহুবচন বলে। যেমন- ছেলেগুলো, গরচগুলো, কলমগুলি, ইত্যাদি। কেবল বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের বচনভেদ হয়। কখনোই বিশেষণ পদের বচনভেদ হয় না।কিন্তু কোন বিশেষণবাচক শব্দ যদি কোন বাক্যে বিশেষ্য পদ হিসেবে ব্যবহৃত হয়, তখন তা বিশেষ্য পদ হয়, এবং কেবল তখনই তার বচনভেদ হয়। [পদ প্রকরণ] বাংলায় বহুবচন বোঝানোর জন্য কতগুলো শব্দ বা শব্দাংশ (বিভক্তি) ব্যবহৃত হয়। এগুলোর অধিকাংশই এসেছে সংস্কৃত ভাষা থেকে। অর্থাৎ, বলা যায়, এগুলোর বেশিরভাগই তৎসম শব্দ বা শব্দাংশ। যেমন- রা, এরা, গুলা, গুলি, গুলো, দিগ, দের (শব্দাংশ বা বিভক্তি);সব, সকল, সমুদয়, কুল, বৃন্দ, বর্গ, নিচয়, রাজি, রাশি, পাল, দাম, নিকর, মালা, আবলি (শব্দ)। বহুবচন বোধক শব্দাংশের ব্যবহার ১.রা/এরা: শুধু উন্নত প্রাণীবাচক শব্দের সঙ্গে, অর্থাৎ মানুষ বা মনুষ্যবাচক শব্দের সঙ্গে ‘রা/এরা’ ব্যবহৃত হয়। সোজা কথায়, বস্ত্তবাচক শব্দের সঙ্গে ‘রা/এরা’ যুক্ত হয়। যেমন-ছাত্ররালেখাপড়া করে।শিক্ষকেরালেখাপড়া করান।তারাসবাই লেখাপড়া করতে ভালোবাসে। ২. গুলা/গুলি/গুলো: বস্ত্ত ও প্রাণীবাচক শব্দের সঙ্গে ‘গুলা/গুলি/গুলো’ যুক্ত হয়। যেমন-বানরগুলোদাঁত কেলাচ্ছে।অতগুলোআম কে খাবে?গুলিগুলোমুক্তিযুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিলো। বহুবচন বোধক শব্দের ব্যবহার ১. উন্নত প্রাণীবাচক বা ব্যক্তিবাচক শব্দের সঙ্গে ব্যবহৃত বহুবচন বোধক শব্দ- গণ-দেবগণ, নরগণ, জনগণ বৃন্দ-সুধীবৃন্দ, ভক্তবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, মন্ডলী-শিক্ষকমন্ডলী, সম্পাদকমন্ডলী বর্গ-পন্ডিত বর্গ, মন্ত্রি বর্গ ২. বস্তু ও প্রাণীবাচক শব্দের সঙ্গে ব্যবহৃত বহুবচন বোধক শব্দ- কুল- পক্ষিকুল, বৃক্ষকুল,(ব্যতিক্রম- কবিকুল, মাতৃকুল) সকল- পর্বতসকল, মনুষ্যসকল সব- ভাইসব, পাখিসব সমূহ- বৃক্ষসমূহ, মনুষ্যসমূহ ৩. কেবলজন্তুবাচক শব্দেরসঙ্গে ব্যবহৃত বহুবচন বোধক শব্দ- পাল- গরচর পাল যূথ- পস্তিযূথ ৪. বস্তুবাচক বাঅপ্রাণীবাচক শব্দেরসঙ্গে ব্যবহৃত বহুবচন বোধক শব্দ- আবলি- পুস্তকাবলি গুচ্ছ- কবিতাগুচ্ছ দাম- কুসুমদাম নিকর- কমলনিকর পুঞ্জ- মেঘপুঞ্জ মালা- পর্বতমালা রাজি- তারকারাজি রাশি- বালিরাশি নিচয়- কুসুমনিচয় বহুবচনের বিশেষ প্রয়োগ ১. একবচন বোধক বিশেষ্য ব্যবহার করেও বহুবচন বোঝানো যেতে পারে। যেমন- সিংহ বনে থাকে। (সব সিংহ বনে থাকে বোঝাচ্ছে।) পোকার আক্রমণে ফসল নষ্ট হয়। (অনেক পোকার আক্রমণ বোঝাচ্ছে।) বাজারে লোক জমেছে। (অনেক লোক জমেছে বোঝাচ্ছে।) বাগানে ফুল ফুটেছে। (অনেক ফুল ফুটেছে বোঝাচ্ছে।) ২. একবচন বোধক বিশেষ্যের আগে বহুত্ব বোধক শব্দ, যেমন- অজস্র, অনেক, বিস্তর, বহু, নানা, ঢের ব্যবহার করেও বহুবচন বোঝানো যেতে পারে। যেমন- অজস্র লোক, অনেক ছাত্র, বিস্তর টাকা, বহু মেহমান, নানা কথা, ঢের খরচ, অঢেল টাকা, ইত্যাদি। ৩. বিশেষ্য পদ বা তার সম্পর্কে বর্ণনাকারী বিশেষণ পদের দ্বিত্ব প্রয়োগে, অর্থাৎ পদটি পরপর দুইবার ব্যবহার করেও বহুবচন বোঝানো যেতে পারে। যেমন- হাঁড়ি হাঁড়ি সন্দেশ, কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা, লাল লাল ফুল, বড় বড় মাঠ। ৪. বিশেষ নিয়মে সাধিত বহুবচন- মেয়েরা কানাকানি করছে।(‘মেয়েরা’ বলতে এখানে নির্দিষ্ট কিছু মেয়েদের বোঝাচ্ছে, যারা কানাকানি করছে।) এটাই করিমদের বাড়ি।(‘করিমদের’ বলতে এখানে করিমের পরিবারকে বোঝানো হচ্ছে।) রবীন্দ্রনাথরা প্রতিদিন জন্মায় না।(‘রবীন্দ্রনাথরা’ বলতে রবীন্দ্রনাথের মতো সাহিত্যিকদের বোঝানো হচ্ছে।) সকলে সব জানে না। ৫. কিছুবিদেশি শব্দেবাংলা ভাষার বহুবচনের পদ্ধতির পাশাপাশিবিদেশি ভাষার অনুকরণেওবহুবচন করা হয়ে থাকে। যেমন- বুজুর্গ- বুজুর্গাইন সাহেব- সাহেবান বিশেষ দ্রষ্টব্য : বহুবচন বোধক শব্দ ও শব্দাংশগুলোর অধিকাংশই সংস্কৃত। আর তাই এগুলো ব্যবহারের নিয়মও সংস্কৃত শব্দে বা তৎসম শব্দেই বেশি হয়। খাঁটি বাংলা শব্দে বা তদ্ভব শব্দে এসব নিয়ম সাধারণত মানা হয় না। আর আধুনিক বাংলা ভাষার চলিত রীতিতেও এ সকল নিয়ম প্রায়ই মানা হয় না। তদ্ভব শব্দের বহুবচনে ও আধুনিক চলিত রীতিতে বিশেষ্য ও সর্বনামের চলিত রীতিতে সহজ কয়েকটি শব্দ ও শব্দাংশ ব্যবহৃত হয়। এগুলো হল- শব্দাংশ- রা, এরা, গুলা, গুলো, দের শব্দ- অনেক, বহু, সব সাবধানতা/ অশুদ্ধি সংশোধন :একই সঙ্গে একাধিক/ একটির বেশি বহুবচন বোধক শব্দ ও শব্দাংশ ব্যবহার করা যাবে না। যেমন- ‘সব মানুষেরা’ বললে তা ভুল হবে। বলতে হবে ‘সব মানুষ’ বা ‘মানুষেরা’। [অশুদ্ধি সংশোধন] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন ১. ‘ডালে ডালে কুসুম ভার’- এখানে ‘ভার’ কোন অর্থ প্রকাশ করছে (ঘ-২০০৩-০৪) ২. বহুবচনজ্ঞাপক শব্দবিভক্তি (ঘ-২০০৬-০৭) ৩. বহুবচনজ্ঞাপক শব্দ (ঘ-২০০৮-০৯) ৪.কেবল অপ্রাণিবাচক শব্দে ব্যবহৃত বহুবচনবোধক শব্দ- (ঘ-২০১০-১১) ৫. ‘সংখ্যার ধারণা’ বলতে বোঝায়- (ঘ-২০১০-১১)

সমোচ্চারিত ভিন্নার্থক শব্দ: ভাষা অনুশীলন; ১ম পত্র শকুন্তলা যৌবনের গান কলিমদ্দি দফাদার সোনার তরী কবর ভাষা অনুশীলন; ১ম পত্র শকুন্তলা শর তীর/তৃণবিশেষ ধুম প্রাচুর্য, জাঁকজমক ষড় ছয় (৬) ধূম ধোঁয়া সর দুধের মালাই সুত পুত্র স্বর শব্দ, সুর সূত সারথি, জাত আবরণ আচ্ছাদন শিকার মৃগয়া আভরণ গহনা, অলংকার, ভূষণ স্বীকার মেনে নেওয়া, বরণ যৌবনের গান অন্ন ভাত পড়-পড় পড়ন্ত অন্য অপর পর পর একের পর এক আসা আগমন বাণী কথা, উক্তি আশা প্রত্যাশা, ভরসা বানি গয়না তৈরির মজুরি বেশি অনেক নিচ নিম্ন স্থান, বাড়ির নিম্নতল বেশী বেশধারী (ছদ্মবেশী) নীচ হীন, নিকৃষ্ট শব মৃতদেহ সকল সব, সমস্ত সব সমস্ত শকল মাছের আঁশ কলিমদ্দি দফাদার কাঁচা অপক্ব কাঁটা কণ্টক কাচা ধৈৗত করা কাটা কর্তন গাঁথা গেঁথে দেয়া গাঁ গ্রাম গাথা কাহিনী, কাহিনীকাব্য গা শরীর ঘাঁটি দাঁড়ি পূর্ণচ্ছেদ ঘাটি দাড়ি মাঝি বাঁক নদী বা পথের বাঁক বাঁধা বন্ধন বাক কথা বাধা প্রতিহত করা, রোধ করা কাঁদা ক্রন্দন গোঁড়া অন্ধ বা উগ্রভাবে সমর্থনকারী কাদা কর্দম গোড়া নিচের অংশ বাঁ বাম রোধ প্রতিরোধ, বাধা দেয়া বা অথবা, কিংবা রোদ রৌদ্র সোনার তরী বরশা কূল তীর, উপকূল বরষা বর্ষা, বৃষ্টি কুল বরই/জাত ক্ষুরধার প্রচণ্ড ধারালো ক্ষুরধারা ক্ষুরের মত ধারালো যে প্রবাহ বা স্রোত কবর সাড়া শব্দ বা ডাকের জবাব, প্রতিক্রিয়া শোনা শ্রবণ সারা সমগ্র, শেষ, আকুল সোনা স্বর্ণ দেড়ী দেড়গুণ জোড় যুগল দেরি বিলম্ব জোর বল, শক্তি, সামর্থ্য পাড়ি পারাপার পারি সমর্থ বা সক্ষম হই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন • সমার্থক শব্দজোড় শনাক্ত কর ? (ঘ-২০০৯-১০) সলিল, সলীল শ্মশ্রম্ন, শ্বশ্রূ সিঁথি, সিতি শ্বেত, সিত

সমার্থক শব্দ: যে সব শব্দ একই অর্থ প্রকাশ করে, তাদের সমার্থক শব্দ বা একার্থক শব্দ বলে । মূলত, রচনায় মাধুর্য সৃষ্টি বা রক্ষার জন্য রচনার বিভিন্ন জায়গায় একই অর্থবোধক একটি শব্দ ব্যবহার না করে ভিন্ন ভিন্ন শব্দ ব্যবহার করার প্রয়োজন হয় । বিশেষত কবিতায় এবং কাব্যধর্মী গদ্যরচনায় এর প্রয়োজনীয়তা খুবই বেশি । গুরুত্বপূর্ণ শব্দ : রাত্রি, কপাল, গরু, লাল, পদ্ম, কোকিল, সাগর, নদী, ঘোড়া, সূর্য, চাঁদ, আলো, ঘর, বায়ু, পানি, পর্বত, পৃথিবী, বিদ্যুত, মেয়ে/স্ত্রী/কন্যা, মেঘ অগ্নি, হাতি, কপাল, সাহসী, নারী, সুগন্ধ্য, কিছু গুরুত্বপূর্ণ সমার্থক শব্দ অগ্নি অনল, পাবক, আগুন, দহন, সর্বভূক, শিখা, হুতাশন, বহ্নি, বৈশ্বানর, কৃশানু, বিভাবসু, সর্বশুচি অন্ধকার আঁধার, তমঃ, তমিস্রা, তিমির, আন্ধার, তমস্র, তম অতনু মদন, অনঙ্গ, কাম, কন্দর্প আকাশ আসমান, অম্বর, গগন, নভোঃ, নভোমণ্ডল, খগ, ব্যোম, অন্তরীক্ষ আলোক আলো, জ্যোতি, কিরণ, দীপ্তি, প্রভা ইচ্ছা আকাঙ্ক্ষা, অভিলাষ, অভিরুচি, অভিপ্রায়, আগ্রহ, স্পৃহা, কামনা, বাসনা, বাঞ্চা, ঈপ্সা, ঈহা কপাল ললাট,ভাল,ভাগ্য, অদৃষ্ট, নিয়তি, অলিক কোকিল পরভৃত,পিক, বসন্তদূত কন্যা মেয়ে, দুহিতা, দুলালী, আত্মজা, নন্দিনী, পুত্রী, সূতা, তনয়া গরু গো, গাভী,ধেনু ঘোড়া অশ্ব, ঘোটক, তুরগ, বাজি,হয়,তুরঙ্গ, তুরঙ্গম ঘর গৃহ, আলয়, নিবাস, আবাস, আশ্রয়, নিলয়, নিকেতন, ভবন, সদন, বাড়ি, বাটী, বাসস্থান চক্ষু চোখ, আঁখি, অক্ষি, লোচন, নেত্র, নয়ন, দর্শনেন্দ্রিয় চন্দ্র চাঁদ, চন্দ্রমা, শশী, শশধর, শশাঙ্ক, শুধাংশু, হিমাংশু, সুধাকর, সুধাংশু, হিমাংশু, সোম, বিধু, ইন্দু, নিশাকর, নিশাকান্ত,মৃগাঙ্ক,রজনীকান্ত চুল চিকুর, কুন্তল, কেশ, অলক, জননী মা, মাতা, প্রসূতি, গর্ভধারিণী, জন্মদাত্রী, দিন দিবা, দিবস, দিনমান দেবতা অমর, দেব, সুর, ত্রিদশ, অমর, অজর, ঠাকুর দ্বন্দ্ব বিরোধ, ঝগড়া, কলহ, বিবাদ, যুদ্ধ তীর কূল, তট, পাড়, সৈকত, পুলিন, ধার, কিনারা নারী রমণী, কামিনী, মহিলা, স্ত্রী, অবলা, স্ত্রীলোক, অঙ্গনা, ভাসিনী, ললনা, কান্তা, পত্নী, সীমন্তনী নদী তটিনী, তরঙ্গিনী, প্রবাহিনী,শৈবালিনী,স্রোতস্বতী, স্রোতস্বিনী, গাঙ, স্বরিৎ, নির্ঝরিনী, কল্লোলিনী নৌকা নাও, তরণী, জলযান, তরী পণ্ডিত বিদ্বান, জ্ঞানী, বিজ্ঞ, অভিজ্ঞ পদ্ম কমল,উৎপল,সরোজ,পঙ্কজ,নলিন,শতদল,রাজীব, কোকনদ, কুবলয়, পুণ্ডরীক,অরবিন্দ,ইন্দীবর,পুষ্কর, তামরস, মৃণাল, সরসিজ, কুমুদ পৃথিবী ধরা, ধরিত্রী, ধরণী, অবনী, মেদিনী, পৃ, পৃথ্বী, ভূ, বসুধা, বসুন্ধরা, জাহান, জগৎ, দুনিয়া, ভূবন, বিশ্ব, ভূ-মণ্ডল পর্বত শৈল, গিরি, পাহাড়, অচল, অটল, অদ্রি, চূড়া, ভূধর, নগ, শৃঙ্গী, শৃঙ্গধর, মহীধর, মহীন্দ্র পানি জল, বারি, সলিল, উদক, অম্বু, নীর, পয়ঃ, তোয়, অপ, জীবন, পানীয় পুত্র তনয়, সুত, আত্মজ, ছেলে, নন্দন পত্নী জায়া, ভার্যা, ভামিনী, স্ত্রী, অর্ধাঙ্গী, সহধর্মিণী, জীবন সাথী, বউ, দারা, বনিতা, কলত্র, গৃহিণী, গিন্নী পাখি পক্ষী, খেচর, বিহগ, বিহঙ্গ, বিহঙ্গম, পতত্রী, খগ, অণ্ডজ, শকুন্ত, দ্বিজ ফুল পুষ্প, কুসুম, প্রসূন, রঙ্গন বৃক্ষ গাছ, শাখী, বিটপী, অটবি, দ্রুম, মহীরূহ, তরু, পাদপ বন অরণ্য, জঙ্গল, কানন, বিপিণ, কুঞ্জ, কান্তার, অটবি, বনানী, গহন বায়ু বাতাস, অনিল, পবন, হাওয়া, সমীর, সমীরণ, মারুত, গন্ধবহ বিদ্যুত বিজলী, ত্বড়িৎ, ক্ষণপ্রভা, সৌদামিনী, চপলা, চঞ্চলা, দামিনী, অচিরপ্রভা, শম্পা মানুষ মানব, মনুষ্য, লোক, জন, নৃ, নর, মাটি ক্ষিতি, মৃত্তিকা, মেঘ জলধর, জীমৃত, বারিদ, নীরদ, পয়োদ, ঘন, অম্বুদ, তায়দ, পয়োধর, বলাহক, তোয়ধর রাজা নরপতি, নৃপতি, ভূপতি, বাদশাহ রাত রাত্রি,রজনী, নিশি, যামিনী,শর্বরী,বিভাবরী, নিশা, নিশিথিনী, ক্ষণদা, ত্রিযামা শরীর দেহ, বিগ্রহ, কায়, কলেবর, গা, গাত্র, তনু, অঙ্গ, অবয়ব সর্প সাপ, অহি, আশীবিষ, উরহ, নাগ, নাগিনী, ভুজঙ্গ, ভুজগ, ভুজঙ্গম, সরীসৃপ, ফণী, ফণাধর, বিষধর, বায়ুভুক স্ত্রী পত্নী, জায়া, সহধর্মিণী, ভার্যা, বেগম, বিবি, বধূ, স্বর্ণ সোনা, কনক, কাঞ্চন, সুবর্ণ, হেম, হিরণ্য, হিরণ স্বর্গ দেবলোক, দ্যুলোক, বেহেশত, সুরলোক, দ্যু, ত্রিদশালয়, ইন্দ্রালয়, দিব্যলোক, জান্নাত সাহসী অভীক,নির্ভীক, সাগর সমুদ্র, সিন্ধু, অর্ণব,জলধি,জলনিধি, বারিধি, পারাবার, রত্নাকর, বরুণ, দরিয়া, পারাবার, বারীন্দ্র, পাথার, বারীশ, পয়োনিধি, তোয়ধি, বারিনিধি, অম্বুধি সূর্য রবি,সবিতা,দিবাকর, দিনমনি, দিননাথ, দিবাবসু,অর্ক,ভানু, তপন, আদিত্য, ভাস্কর, মার্তণ্ড, অংশু, প্রভাকর, কিরণমালী, অরুণ, মিহির, পুষা, সূর, মিত্র, দিনপতি, বালকি, অর্ষমা হাত কর, বাহু, ভুজ, হস্ত, পাণি হস্তী হাতি, করী, দন্তী, মাতঙ্গ, গজ, ঐরাবত, দ্বিপ, দ্বিরদ, বারণ, কুঞ্জর, নাগ লাল লোহিত,রক্তবর্ণ ঢেউ তরঙ্গ, ঊর্মি, লহরী, বীচি,মওজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত বছরের প্রশ্ন *.‘সুগন্ধ্য’র সমার্থক শব্দ (ঘ-১৯৯৯-২০০০) *.‘মার্জার’ এর সমার্থক শব্দ ? (ঘ-২০০২-০৩) বিড়াল *.রাত্রি’র সমার্থক শব্দ (ঘ-২০০২-০৩) *.‘হস্তী’র সমার্থক শব্দ- (ঘ-২০০৩-০৪) *.‘কপাল’ শব্দের সমার্থক শব্দ (ঘ-২০০৪-০৫) *.ধেনু শব্দের সমার্থক শব্দ (ঘ-২০০৫-০৬) *.‘জাঙ্গাল’ এর প্রতিশব্দ (ঘ-২০০৬-০৭) *.প্রতিশব্দদ্বয় (ঘ-২০০৮-০৯) লাল-লোহিত *.সমার্থক শব্দজোড় শনাক্ত কর ? (ঘ-২০০৯-১০) সলিল, সলীল *.শ্মশ্রম্ন, শ্বশ্রূ *.সিঁথি, সিতি *.শ্বেত, সিত *.কোনটি ভিন্নার্থক শব্দ? (ঘ-২০১০-১১) *.বৈশ্বানর *.প্রভঞ্জন *.পাবক *.কৃশানু *.সমার্থক শব্দগুচ্ছ নির্দেশ কর (ক-২০০৫-০৬) *.পঙ্কজ, উৎপল, শতদল, অরবিন্দ *.রামা, বামা, ধামা, কামিনী *.ক্ষণপ্রভা, সৌদামিনী, চপলা, তরঙ্গিনী *.ঘন, বারিদ, জলধর, তরল *.নিচের কোনটি জুঁই’-এর সমার্থক শব্দ? (ক-২০০৬-০৭) প্রসূন *.‘সাহসী’ শব্দের সমার্থক শব্দ- (ক-২০০৬-০৭) *.‘পরভৃত’ শব্দটির অর্থ- (ক-২০০৬-০৭) *.‘সমুদ্র’ ও ‘নদী’ শব্দ দুটির সমার্থক শব্দ যথাক্রমে- (ক-২০০৬-০৭) *.‘ঘোড়া’র সমার্থক শব্দ- (ক-২০০৬-০৭) *.‘সূর্য’ এর সমার্থক শব্দ কোনটি? (ক-২০০৭-০৮) *.‘সূর্য’ শব্দের প্রতিশব্দ হল- (ক-২০০৮-০৯) *.‘চাঁদ’ এর সমার্থক শব্দ (ক-২০০৯-১০) *.‘সমুদ্র’ শব্দের সমার্থক শব্দ নয় কোনটি? (গ-২০১০-১১) *.‘চন্দ্র’ শব্দের সমার্থক শব্দ নয় কোনটি?

World's history (part 15): 21st century[edit] Depiction of theInternet, a source of informationandcommunication Main article:21st century The 21st century has been marked byeconomic globalization, with consequent risk to interlinked economies, and by the expansion of communications with mobile phonesand the Internet. Worldwidedemandandcompetitionforresourceshas risen due to growing populations and industrialization, mainly in India, China and Brazil. This demand is causing increased levels of environmental degradation and a growing threat of global warming.[197]That in turn has spurred the development of alternate or renewablesources ofenergy(notablysolar energyand wind energy), proposals for cleanerfossil fueltechnologies, and consideration of expanded use of nuclear energy(somewhat dampened bynuclear plant accidents).[198][199][200]

World's history (part 14): Contemporary history[edit] Main article:Contemporary history 1900–1945[edit] Main article:20th century Further information:Interwar period,Roaring Twenties, andGreat Depression World War Istatictrench warfare, western Europe History's only use ofnuclear weaponsin war— Hiroshima and Nagasaki, 1945 The 20th century[148][149][150]opened withEuropeat an apex of wealth and power, and with much of the world under its direct colonialcontrol or its indirect domination.[151]Much of the rest of the world was influenced by heavily Europeanized nations: the United Statesand Japan.[152]As the century unfolded, however, the global system dominated by rival powers was subjected to severe strains, and ultimately yielded to a more fluid structure of independent nations organized on Western models. This transformation wascatalysedbywarsof unparalleled scope and devastation.World War I [153]destroyed many of Europe's empires and monarchies, and weakenedBritainand France.[154]In its aftermath, powerful ideologies arose. TheRussian Revolution[155][156][157]of 1917 created the first communiststate, while the 1920s and 1930s sawmilitaristicfascist dictatorships gain control inItaly,Germany,Spainand elsewhere.[158] Ongoing national rivalries, exacerbated by the economic turmoil of theGreat Depression, helped precipitate World War II.[159][160]ThemilitaristicdictatorshipsofEuropeandJapan pursued an ultimately doomed course ofimperialistexpansionism. Their defeat opened the way for the advance of communismintoCentral Europe,Yugoslavia,Bulgaria,Romania,Albania, China,North VietnamandNorth Korea. 1945–2000[edit] Main article:20th century AfterWorld War IIended in 1945, theUnited Nationswas founded in the hope of allaying conflicts among nations and preventing future wars. [161][162]The war had, however, left two nations, the United States[163]and theSoviet Union, with principal power to guide international affairs. [164]Each was suspicious of the other and feared a global spread of the other's political-economic model. This led to the Cold War, a forty-five year stand-off between the United States, the Soviet Union, and their respective allies. With the development of nuclear weapons[165]and the subsequent arms race, all of humanity were put at risk ofnuclear warbetween the two superpowers. [166]Such warbeing viewed as impractical,proxy warswere instead waged, at the expense of non-nuclear-armed Third Worldcountries. TheCold Warlasted to the 1990s, when the Soviet Union's communist system began to collapse, unable to compete economically with the United States and western Europe; the Soviets' Central European"satellites"reasserted their national sovereignty, and in 1991 the Soviet Unionitselfdisintegrated.[167][168][169]The United States for the time being was left as the"sole remaining superpower". [170][171][172] In the early postwar decades, theAfricanandAsiancolonies of the Belgian, British, Dutch, French and other west European empires won their formal independence. [173][174]These nations faced challenges in the form ofneocolonialism, poverty, illiteracy andendemictropical diseases .[175][176] ManyWesternandCentral Europeannations gradually formed a political and economic community, theEuropean Union, which expanded eastward to include former Soviet satellites. [177][178][179][180] LastMoonlanding —Apollo 17(1972) The 20th century saw explosive progress inscienceandtechnology, and increasedlife expectancy andstandard of livingfor much of humanity. As the developed world shifted from a coal-based to apetroleum-based economy, new transport technologies, along with the dawn of the Information Age,[181]led to increasedglobalization.[182][183][184]Space explorationreached throughout the solar system. The structure ofDNA, the template oflife, was discovered, [185][186][187]and thehuman genomewas sequenced, a major milestone in the understanding of human biologyand the treatment ofdisease.[188][189][190][191][192]Global literacyrates continued to rise, and the percentage of the world'slaborpool needed to produce humankind'sfoodsupply continued to drop. The technologies of sound recordings, motion pictures, and radio and television broadcasting produced a means for rapid dissemination of information and entertainment. Then, in the last decade of the twentieth century, a rapid increase took place in the use of computers, including personal ones. A global communication network emerged in theInternet. The century saw several man-made global threats emerge or become more serious or widely recognized, including nuclear proliferation,global climate change,[193][194]deforestation,overpopulation, near-Earth asteroids and comets,[195]and the dwindling of globalnatural resources(particularlyfossil fuels).[196]