Search This Blog

ঢাকা শহর ঢাকা জেলা প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৭৭২ সালে ঢাকার নামকরণ করা হয়- ঢাকেশ্বরী দূর্গ থেকে ঢাকার নাম জাহাঙ্গীরনগর রাখেন- সুবেদার ইসলাম খাঁ ঢাকার ইংরেজি নাম/বানান Dacca থেকে Dhaka করা হয়- ১৯৮২ সালে ঢাকা ইতিহাসে মোট রাজধানী হয়- ৪ বার ঢাকায় সর্বপ্রথম রাজধানী স্থাপন করেন- সুবেদার ইসলাম খাঁ ঢাকা গেট নির্মাণ করেন- মীর জুমলা ছোট কাটরা-শায়েস্তা খাঁ বড় কাটরা- শাহ সুজা লালবাগ দূর্গের পূর্ব নাম- আওরঙ্গবাদ দূর্গ লালবাগ দূর্গে সিপাহী বিদ্রোহ হয়- ১৮৫৭ সালে হোসেনী দালান নির্মাণ করেন- মীর মুরাদ তারা মসজিদ নির্মাণ করেন- শায়েস্তা খাঁ ঢাকা কলেজ স্থাপিত হয়- ১৮৩৫ সালে ঢাকা ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৮৫১ সালে কার্জন হল প্রতিষ্ঠিত হয়- ১৯০৫ সালে ‘গভর্নর হাউস’কে ‘বঙ্গভবন’ করা হয়- ১৯৭২ সালে ঢাকার অপর নাম- মসজিদের শহর, রিকশার শহর, পৃথিবীর রিকশার রাজধানী (Rickshaw Capital of the World) ঢাকা পৃথিবীর- ১১ তম মেগাসিটি ঢাকা পৃথিবীর- ৯ম বৃহত্তম শহর ঢাকা মহানগরীতে ওয়ার্ড আছে- ৯০টি ঢাকা জেলায় উপজেলা আছে- ৫টি ঢাকা জেলায় ইউনিয়ন আছে- ৭৭টি ঢাকা পৌরসভা হয়- ১৮৬৪ সালে ঢাকা পৌরসভার প্রথম পৌর প্রশাসক- মি. স্কিনার ঢাকা পৌরসভার প্রথম নির্বাচিত চেয়ারম্যান- আনন্দচন্দ্র রায় ঢাকা পৌরসভার প্রথম মুসলমান চেয়ারম্যান- খাজা মোহাম্মদ আজগর ঢাকা পৌরসভা কর্পোরেশন হয়- ১৯৭৮ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশন হয়- ১৯৮৯ সালে ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের প্রথম নির্বাচিত মেয়র- মোহাম্মদ হানিফ (১৯৯৪ সালে নির্বাচিত হন) ঢাকা সিটি কর্পোরেশনের বর্তমান মেয়র- সাদেক হোসেন খোকা ‘ঢাকাই মসলিন’ গ্রন্থটির রচয়িতা- ড. আব্দুল করিম

দাবা: বাংলাদেশের দাবার গ্র্যান্ডমাস্টার- ৫ জন নাম সাল ১ম নিয়াজ মোরশেদ* ১৯৮৭ ২য় জিয়াউর রহমান** ২০০২ ৩য় রিফাত বিন সাত্তার ২০০৬ ৪র্থ আব্দুল্লাহ আল রাকিব ২০০৭ ৫ম এনামুল হোসেন রাজিব ২০০৮ * দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার ** বাংলাদেশের সর্বোচ্চ র‌্যাটিংধারী দাবাড়ু বাংলাদেশের ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের ফিদে মাস্টার- রেজাউল হক, জামিলুর রহমান, ইউনুস হাসান, সৈয়দ তাহমিদুর রহমান, বাংলাদেশের একমাত্র মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- রাণী হামিদ বাংলাদেশের মহিলা ফিদে মাস্টার- সৈয়দা শাবানা পারভিন, তনিমা পারভিন, জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশের সেরা নারী দাবাড়ু- রাণী হামিদ জাতীয় মহিলা দাবায় রাণী হামিদ চ্যাম্পিয়ন হন- ১৭ বার রাণী হামিদের ছেলে- কায়সার হামিদ (বিখ্যাত ফুটবলার) বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ জাতীয় লিগ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- মিয়া আব্দুস সালেক বর্তমান মহিলা চ্যাম্পিয়ন- শারমিন সুলতানা শিরিন (২০০৯) বর্তমান পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- জিএম জিয়াউর রহমান (২০০৮) ২০০৮ লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- আইএম রাণী হামিদ প্রথম বিভাগ দাবা লিগ সবচেয়ে সফল ক্লাব- বাংলাদেশ বিমান (১৩ বার চ্যাম্পিয়ন) প্রথম চ্যাম্পিয়ন- মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব (১৯৭৭); মোট- ৪ বার (১৯৭৭, ৮১, ৯৫, ৯৬) বর্তমান চ্যাম্পিয়ন- ডেসটিনি লিমিটেড (প্রথম বারের মত চ্যাম্পিয়ন) অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ক্লাব- ব্রাদার্স ইউনিয়ন, লিওনাইন চেস ক্লাব, তিতাস ক্লাব, বেঙ্গল গ্রুপ, বাংলাদেশ আনসার ইগর রাউসিস- ২০০৩-০৭ সালে বাংলাদেশের কোচ কাম খেলোয়াড় হিসেবে কাজ করেন; ইউক্রেনিয়ান এই দাবাড়ু তার আগে লাটভিয়ার হয়ে দাবা খেলতেন, বাংলাদেশের পরে তিনি চেক প্রজাতন্ত্রের কোচ হিসেবে কাজ করেন [দাবা ফেডারেশন (ফিদে) খেলোয়াড়দের পারফর্মেন্সের ভিত্তিতে কিছু টাইটেল/নর্ম দেয়; ক্রমানুযায়ী নর্মগুলো হল- ক্যান্ডিডেট মাস্টার (সিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২২০০+ ফিদে মাস্টার (এফএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৩০০+ ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার (আইএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৪০০-২৫০০ গ্র্যান্ডমাস্টার (জিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৫০০+

দাবা: বাংলাদেশের দাবার গ্র্যান্ডমাস্টার- ৫ জন নাম সাল ১ম নিয়াজ মোরশেদ* ১৯৮৭ ২য় জিয়াউর রহমান** ২০০২ ৩য় রিফাত বিন সাত্তার ২০০৬ ৪র্থ আব্দুল্লাহ আল রাকিব ২০০৭ ৫ম এনামুল হোসেন রাজিব ২০০৮ * দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার ** বাংলাদেশের সর্বোচ্চ র‌্যাটিংধারী দাবাড়ু বাংলাদেশের ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের ফিদে মাস্টার- রেজাউল হক, জামিলুর রহমান, ইউনুস হাসান, সৈয়দ তাহমিদুর রহমান, বাংলাদেশের একমাত্র মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- রাণী হামিদ বাংলাদেশের মহিলা ফিদে মাস্টার- সৈয়দা শাবানা পারভিন, তনিমা পারভিন, জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশের সেরা নারী দাবাড়ু- রাণী হামিদ জাতীয় মহিলা দাবায় রাণী হামিদ চ্যাম্পিয়ন হন- ১৭ বার রাণী হামিদের ছেলে- কায়সার হামিদ (বিখ্যাত ফুটবলার) বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ জাতীয় লিগ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- মিয়া আব্দুস সালেক বর্তমান মহিলা চ্যাম্পিয়ন- শারমিন সুলতানা শিরিন (২০০৯) বর্তমান পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- জিএম জিয়াউর রহমান (২০০৮) ২০০৮ লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- আইএম রাণী হামিদ প্রথম বিভাগ দাবা লিগ সবচেয়ে সফল ক্লাব- বাংলাদেশ বিমান (১৩ বার চ্যাম্পিয়ন) প্রথম চ্যাম্পিয়ন- মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব (১৯৭৭); মোট- ৪ বার (১৯৭৭, ৮১, ৯৫, ৯৬) বর্তমান চ্যাম্পিয়ন- ডেসটিনি লিমিটেড (প্রথম বারের মত চ্যাম্পিয়ন) অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ক্লাব- ব্রাদার্স ইউনিয়ন, লিওনাইন চেস ক্লাব, তিতাস ক্লাব, বেঙ্গল গ্রুপ, বাংলাদেশ আনসার ইগর রাউসিস- ২০০৩-০৭ সালে বাংলাদেশের কোচ কাম খেলোয়াড় হিসেবে কাজ করেন; ইউক্রেনিয়ান এই দাবাড়ু তার আগে লাটভিয়ার হয়ে দাবা খেলতেন, বাংলাদেশের পরে তিনি চেক প্রজাতন্ত্রের কোচ হিসেবে কাজ করেন [দাবা ফেডারেশন (ফিদে) খেলোয়াড়দের পারফর্মেন্সের ভিত্তিতে কিছু টাইটেল/নর্ম দেয়; ক্রমানুযায়ী নর্মগুলো হল- ক্যান্ডিডেট মাস্টার (সিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২২০০+ ফিদে মাস্টার (এফএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৩০০+ ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার (আইএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৪০০-২৫০০ গ্র্যান্ডমাস্টার (জিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৫০০+

বাংলাদেশের দ্বীপ: পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ- বাংলাদেশ বাংলাদেশের বৃহত্তম ব-দ্বীপ- সুন্দরবন বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ- ভোলা (৩৪০৩ বর্গকিমি) বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা- ভোলা সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ- ছেঁড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ) [প্রকৃতপক্ষে, ছেঁড়া দ্বীপ সেন্ট মার্টিন দ্বীপের সর্ব দক্ষিণের অংশ । তবে জোয়ারের সময় এটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে আলাদা হয়ে যায় ।] একমাত্র সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ- সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিঝুম দ্বীপ অবস্থিত- মেঘনা নদীর মোহনায় নিঝুম দ্বীপের পুরোনো নাম- বাউলার চর দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- সাতক্ষীরা জেলায় (আয়তন- ৮ বর্গকিমি) দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের অপর নাম- নিউমুর বা পূর্বাশা দ্বীপ (ভারতে এ নামে পরিচিত) দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ নিয়ে বিরোধ- বাংলাদেশ ও ভারতের ভারতীয় নৌ-বাহিনী জোরপূর্বক দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে নেয়- ১৯৮১ সালে একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ- মহেশখালি মন্দির আছে- মহেশখালিতে (আদিনাথ মন্দির) মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত- ভোলা জেলায় হিরণ পয়েন্ট ও টাইগার পয়েন্ট- সুন্দরবনে অবস্থিত বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত- কুতুবদিয়া প্রাচীনকালে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল- সন্দ্বীপ বৃহত্তম দ্বীপ *.একমাত্র দ্বীপ জেলা ভোলা সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ ছেঁড়া দ্বীপ সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ পূর্বনাম/ অপর নাম- নারিকেল জিঞ্জিরা সেন্ট মার্টিন পাহাড়ি দ্বীপ আদিনাথ মন্দির অবস্থিত মহেশখালি বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত কুতুবদিয়া প্রাচীনকালে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল সন্দ্বীপ সাতক্ষীরা জেলায় হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় আয়তন - ৮ বর্গকিমি অপর নাম- নিউমুর বা পূর্বাশা দ্বীপ (ভারতে এ নামে পরিচিত) ১৯৮১ সালেভারতীয় নৌ-বাহিনী জোরপূর্বক দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে নেয় দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত ভোলা জেলায় সুন্দরবনে অবস্থিত হিরণ পয়েন্ট সুন্দরবনে অবস্থিত টাইগার পয়েন্ট সূর্য উদয় ও সূর্যাস্ত একসঙ্গে দেখা যায় যে দ্বীপ থেকে কুয়াকাটা

বাংলাদেশের নদ-নদী: মোট নদ-নদী- প্রায় ৭০০টি (তথ্যসূত্র : www.banglapedia.or g) প্রায় ৮০০টি (তথ্যসূত্র : www.wikipedia.org) প্রচলি ত তথ্য- ২৩০টি নদ-নদীর মোট আয়তন – ২৪,১৪০ কিমি (তথ্যসূত্র : www.banglapedia.or g) ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৫৫টি মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৩টি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী- ১টি (পদ্মা) মোট আন্তঃসীমান্ত নদী- ৫৮টি বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া নদী- ১টি (কুলিখ) বাংলাদেশে উৎপত্তি ও সমাপ্তি এমন নদী- ২টি (হালদা ও সাঙ্গু) বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা হাড়িয়াভাঙ্গার মোহনায় অবস্থিত- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ (ভারতে নাম পূর্বাশা, এই দ্বীপের মালিকানা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।) প্রধান নদী- পদ্মা দীর্ঘতম নদী- সুরমা (৩৯৯কিমি) দীর্ঘতম নদ- ব্রহ্মপুত্র (একমাত্র নদ) (দীর্ঘতম নদীর উত্তরে ব্রহ্মপুত্র থাকলে ব্রহ্মপুত্র-ই উত্তর হবে) প্রশস্ততম নদী- যমুনা সবচেয়ে খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক নদী- পদ্মা চলন বিলের মধ্য দিয় প্রবাহিত নদী- আত্রাই জোয়ার-ভাঁটা হয় না- গোমতী নদীতে প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র- হালদা নদী বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই বরাক নদী বাংলাদেশে ঢুকেছে- সুরমা হয়ে (পরে মেঘনায় গিয়ে মিশেছে) যমুনার সৃষ্টি হয়- ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে বিভিন্ন নদীর পূর্বনাম বর্তমাননাম পূর্বনাম যমুনা জোনাই নদী বুড়িগঙ্গা দোলাই নদী (দোলাই খাল) ব্রহ্মপুত্র লৌহিত্য পদ্মা কীর্তিনাশা নদী সিকস্তি- নদী ভাঙনে সর্বস্বান্ত নদী পয়স্তি- নদীর চরে যারা চাষাবাদ করে ফারাক্কা বাঁধ- গঙ্গা নদীর উপরে (বাংলাদেশে এসে গঙ্গা ‘পদ্মা’ নাম নিয়েছে) বাকল্যান্ড বাঁধ- বুড়িগঙ্গার তীরে (১৮৬৪ সালে নির্মিত) টিপাইমুখ বাঁধ- বরাক নদীর উপরে (ভারতের মণিপুর রাজ্যে) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র- কর্ণফুলী নদীর উপর (১৯৬২ সালে নির্মিত) চট্টগ্রাম বন্দর- কর্ণফুলী নদীর তীরে মংলা (খুলনা) বন্দর- পশুর নদীর তীরে মাওয়া ফেরিঘাট- পদ্মার তীরে প্রধান নদীবন্দর- নারায়ণগঞ্জ নদী গবেষণা ইন্সটিটউট- ফরিদপুর নদী উন্নয়ন বোর্ড- ঢাকায় বিভিন্ন নদীর উৎপত্তিস্থল- নদী উৎপত্তিস্থল পদ্মা হিমালয়ের গঙ্গৌত্রি হিমবাহ ব্রহ্মপুত্র তিব্বতের মানস সরোবর যমুনা তিব্বতের মানস সরোবার মেঘনা আসামের লুসাই পাহাড় কর্ণফুলী মিজোরামের লুসাই পাহাড় বিভিন্ন নদীর মিলিতস্থল- পদ্মা + মেঘনা চাঁদপুর পদ্মা + যমুনা গোয়ালন্দ সুরমা + কুশিয়ারা ভৈরব (আজমিরীগঞ্জ) পুরাতন ব্রহ্মপুত্র + মেঘনা ভৈরব বাজার নদী তীরবর্তী শহর ও গুরুত্বপূর্ণ/ঐতিহাসিক জায়গা- শহর/জায়গা নদী শহর/জায়গা নদী ঢাকা বুড়িগঙ্গা সিলেট সুরমা চট্টগ্রাম কর্ণফুলী মাদারীপুর পদ্মা কুমিল্লা গোমতী বাংলাবান্ধা মহানন্দা রাজশাহী পদ্মা টেকনাফ নাফ মহাস্থানগড় করতোয়া বগুড়া করতোয়া বরিশাল কীর্তনখোলা চন্দ্রঘোনা কর্ণফুলী খুলনা রূপসা কাপ্তাই কর্ণফুলী টঙ্গী তুরাগ গোপালগঞ্জ মধুমতী চাঁদপুর মেঘনা ঘোড়াশাল শীতলক্ষ্যা গাজীপুর তুরাগ টুঙ্গীপাড়া মধুমতি সুনামগঞ্জ সুরমা লালবাগ কেল্লা বুড়িগঙ্গা মংলা পশুর শরীয়তপুর পদ্মা ভৈরব মেঘনা রাজবাড়ি পদ্মা রংপুর তিস্তা নোয়াখালি মেঘনা ও ডাকাতিয়া টাঙ্গাইল যমুনা মানিকগঞ্জ যমুনা পঞ্চগড় করতোয়া নরসিংদী মেঘনা ও শীতলক্ষ্যা কক্সবাজার নাফ ব্রাহ্মণবাড়িয়া তিতাস নাটোর আত্রাই রংপুর তিস্তা দৌলতদিয়া পদ্মা গোয়ালন্দ পদ্মা কুষ্টিয়া গড়াই তিনবিঘা করিডোর তিস্তা