Search This Blog

দাবা: বাংলাদেশের দাবার গ্র্যান্ডমাস্টার- ৫ জন নাম সাল ১ম নিয়াজ মোরশেদ* ১৯৮৭ ২য় জিয়াউর রহমান** ২০০২ ৩য় রিফাত বিন সাত্তার ২০০৬ ৪র্থ আব্দুল্লাহ আল রাকিব ২০০৭ ৫ম এনামুল হোসেন রাজিব ২০০৮ * দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার ** বাংলাদেশের সর্বোচ্চ র‌্যাটিংধারী দাবাড়ু বাংলাদেশের ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের ফিদে মাস্টার- রেজাউল হক, জামিলুর রহমান, ইউনুস হাসান, সৈয়দ তাহমিদুর রহমান, বাংলাদেশের একমাত্র মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- রাণী হামিদ বাংলাদেশের মহিলা ফিদে মাস্টার- সৈয়দা শাবানা পারভিন, তনিমা পারভিন, জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশের সেরা নারী দাবাড়ু- রাণী হামিদ জাতীয় মহিলা দাবায় রাণী হামিদ চ্যাম্পিয়ন হন- ১৭ বার রাণী হামিদের ছেলে- কায়সার হামিদ (বিখ্যাত ফুটবলার) বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ জাতীয় লিগ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- মিয়া আব্দুস সালেক বর্তমান মহিলা চ্যাম্পিয়ন- শারমিন সুলতানা শিরিন (২০০৯) বর্তমান পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- জিএম জিয়াউর রহমান (২০০৮) ২০০৮ লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- আইএম রাণী হামিদ প্রথম বিভাগ দাবা লিগ সবচেয়ে সফল ক্লাব- বাংলাদেশ বিমান (১৩ বার চ্যাম্পিয়ন) প্রথম চ্যাম্পিয়ন- মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব (১৯৭৭); মোট- ৪ বার (১৯৭৭, ৮১, ৯৫, ৯৬) বর্তমান চ্যাম্পিয়ন- ডেসটিনি লিমিটেড (প্রথম বারের মত চ্যাম্পিয়ন) অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ক্লাব- ব্রাদার্স ইউনিয়ন, লিওনাইন চেস ক্লাব, তিতাস ক্লাব, বেঙ্গল গ্রুপ, বাংলাদেশ আনসার ইগর রাউসিস- ২০০৩-০৭ সালে বাংলাদেশের কোচ কাম খেলোয়াড় হিসেবে কাজ করেন; ইউক্রেনিয়ান এই দাবাড়ু তার আগে লাটভিয়ার হয়ে দাবা খেলতেন, বাংলাদেশের পরে তিনি চেক প্রজাতন্ত্রের কোচ হিসেবে কাজ করেন [দাবা ফেডারেশন (ফিদে) খেলোয়াড়দের পারফর্মেন্সের ভিত্তিতে কিছু টাইটেল/নর্ম দেয়; ক্রমানুযায়ী নর্মগুলো হল- ক্যান্ডিডেট মাস্টার (সিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২২০০+ ফিদে মাস্টার (এফএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৩০০+ ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার (আইএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৪০০-২৫০০ গ্র্যান্ডমাস্টার (জিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৫০০+

দাবা: বাংলাদেশের দাবার গ্র্যান্ডমাস্টার- ৫ জন নাম সাল ১ম নিয়াজ মোরশেদ* ১৯৮৭ ২য় জিয়াউর রহমান** ২০০২ ৩য় রিফাত বিন সাত্তার ২০০৬ ৪র্থ আব্দুল্লাহ আল রাকিব ২০০৭ ৫ম এনামুল হোসেন রাজিব ২০০৮ * দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম গ্র্যান্ডমাস্টার ** বাংলাদেশের সর্বোচ্চ র‌্যাটিংধারী দাবাড়ু বাংলাদেশের ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- জিল্লুর রহমান বাংলাদেশের ফিদে মাস্টার- রেজাউল হক, জামিলুর রহমান, ইউনুস হাসান, সৈয়দ তাহমিদুর রহমান, বাংলাদেশের একমাত্র মহিলা ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার- রাণী হামিদ বাংলাদেশের মহিলা ফিদে মাস্টার- সৈয়দা শাবানা পারভিন, তনিমা পারভিন, জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশের সেরা নারী দাবাড়ু- রাণী হামিদ জাতীয় মহিলা দাবায় রাণী হামিদ চ্যাম্পিয়ন হন- ১৭ বার রাণী হামিদের ছেলে- কায়সার হামিদ (বিখ্যাত ফুটবলার) বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ জাতীয় লিগ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- রাণী হামিদ বাংলাদেশের প্রথম দাবা লিগে পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- মিয়া আব্দুস সালেক বর্তমান মহিলা চ্যাম্পিয়ন- শারমিন সুলতানা শিরিন (২০০৯) বর্তমান পুরুষ চ্যাম্পিয়ন- জিএম জিয়াউর রহমান (২০০৮) ২০০৮ লিগে মহিলা চ্যাম্পিয়ন- আইএম রাণী হামিদ প্রথম বিভাগ দাবা লিগ সবচেয়ে সফল ক্লাব- বাংলাদেশ বিমান (১৩ বার চ্যাম্পিয়ন) প্রথম চ্যাম্পিয়ন- মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব (১৯৭৭); মোট- ৪ বার (১৯৭৭, ৮১, ৯৫, ৯৬) বর্তমান চ্যাম্পিয়ন- ডেসটিনি লিমিটেড (প্রথম বারের মত চ্যাম্পিয়ন) অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ক্লাব- ব্রাদার্স ইউনিয়ন, লিওনাইন চেস ক্লাব, তিতাস ক্লাব, বেঙ্গল গ্রুপ, বাংলাদেশ আনসার ইগর রাউসিস- ২০০৩-০৭ সালে বাংলাদেশের কোচ কাম খেলোয়াড় হিসেবে কাজ করেন; ইউক্রেনিয়ান এই দাবাড়ু তার আগে লাটভিয়ার হয়ে দাবা খেলতেন, বাংলাদেশের পরে তিনি চেক প্রজাতন্ত্রের কোচ হিসেবে কাজ করেন [দাবা ফেডারেশন (ফিদে) খেলোয়াড়দের পারফর্মেন্সের ভিত্তিতে কিছু টাইটেল/নর্ম দেয়; ক্রমানুযায়ী নর্মগুলো হল- ক্যান্ডিডেট মাস্টার (সিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২২০০+ ফিদে মাস্টার (এফএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৩০০+ ইন্টারন্যাশনাল মাস্টার (আইএম ) ; প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৪০০-২৫০০ গ্র্যান্ডমাস্টার (জিএম); প্রয়োজনীয় রেটিং- ২৫০০+

বাংলাদেশের দ্বীপ: পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ- বাংলাদেশ বাংলাদেশের বৃহত্তম ব-দ্বীপ- সুন্দরবন বাংলাদেশের বৃহত্তম দ্বীপ- ভোলা (৩৪০৩ বর্গকিমি) বাংলাদেশের একমাত্র দ্বীপ জেলা- ভোলা সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ- ছেঁড়া দ্বীপ (না থাকলে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ) [প্রকৃতপক্ষে, ছেঁড়া দ্বীপ সেন্ট মার্টিন দ্বীপের সর্ব দক্ষিণের অংশ । তবে জোয়ারের সময় এটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ থেকে আলাদা হয়ে যায় ।] একমাত্র সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ- সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিঝুম দ্বীপ অবস্থিত- মেঘনা নদীর মোহনায় নিঝুম দ্বীপের পুরোনো নাম- বাউলার চর দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- সাতক্ষীরা জেলায় (আয়তন- ৮ বর্গকিমি) দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ অবস্থিত- হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপের অপর নাম- নিউমুর বা পূর্বাশা দ্বীপ (ভারতে এ নামে পরিচিত) দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ নিয়ে বিরোধ- বাংলাদেশ ও ভারতের ভারতীয় নৌ-বাহিনী জোরপূর্বক দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে নেয়- ১৯৮১ সালে একমাত্র পাহাড়ি দ্বীপ- মহেশখালি মন্দির আছে- মহেশখালিতে (আদিনাথ মন্দির) মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত- ভোলা জেলায় হিরণ পয়েন্ট ও টাইগার পয়েন্ট- সুন্দরবনে অবস্থিত বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত- কুতুবদিয়া প্রাচীনকালে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল- সন্দ্বীপ বৃহত্তম দ্বীপ *.একমাত্র দ্বীপ জেলা ভোলা সর্ব দক্ষিণের দ্বীপ ছেঁড়া দ্বীপ সামুদ্রিক প্রবাল দ্বীপ পূর্বনাম/ অপর নাম- নারিকেল জিঞ্জিরা সেন্ট মার্টিন পাহাড়ি দ্বীপ আদিনাথ মন্দির অবস্থিত মহেশখালি বাতিঘরের জন্য বিখ্যাত কুতুবদিয়া প্রাচীনকালে সামুদ্রিক জাহাজ তৈরির জন্য বিখ্যাত ছিল সন্দ্বীপ সাতক্ষীরা জেলায় হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মোহনায় আয়তন - ৮ বর্গকিমি অপর নাম- নিউমুর বা পূর্বাশা দ্বীপ (ভারতে এ নামে পরিচিত) ১৯৮১ সালেভারতীয় নৌ-বাহিনী জোরপূর্বক দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ দখল করে নেয় দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ মনপুরা দ্বীপ অবস্থিত ভোলা জেলায় সুন্দরবনে অবস্থিত হিরণ পয়েন্ট সুন্দরবনে অবস্থিত টাইগার পয়েন্ট সূর্য উদয় ও সূর্যাস্ত একসঙ্গে দেখা যায় যে দ্বীপ থেকে কুয়াকাটা

বাংলাদেশের নদ-নদী: মোট নদ-নদী- প্রায় ৭০০টি (তথ্যসূত্র : www.banglapedia.or g) প্রায় ৮০০টি (তথ্যসূত্র : www.wikipedia.org) প্রচলি ত তথ্য- ২৩০টি নদ-নদীর মোট আয়তন – ২৪,১৪০ কিমি (তথ্যসূত্র : www.banglapedia.or g) ভারত থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৫৫টি মায়ানমার থেকে বাংলাদেশে আসা নদী- ৩টি বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক নদী- ১টি (পদ্মা) মোট আন্তঃসীমান্ত নদী- ৫৮টি বাংলাদেশ থেকে ভারতে যাওয়া নদী- ১টি (কুলিখ) বাংলাদেশে উৎপত্তি ও সমাপ্তি এমন নদী- ২টি (হালদা ও সাঙ্গু) বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা হাড়িয়াভাঙ্গার মোহনায় অবস্থিত- দক্ষিণ তালপট্টি দ্বীপ (ভারতে নাম পূর্বাশা, এই দ্বীপের মালিকানা নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছে।) প্রধান নদী- পদ্মা দীর্ঘতম নদী- সুরমা (৩৯৯কিমি) দীর্ঘতম নদ- ব্রহ্মপুত্র (একমাত্র নদ) (দীর্ঘতম নদীর উত্তরে ব্রহ্মপুত্র থাকলে ব্রহ্মপুত্র-ই উত্তর হবে) প্রশস্ততম নদী- যমুনা সবচেয়ে খরস্রোতা নদী- কর্ণফুলী বাংলাদেশের একমাত্র আন্তর্জাতিক নদী- পদ্মা চলন বিলের মধ্য দিয় প্রবাহিত নদী- আত্রাই জোয়ার-ভাঁটা হয় না- গোমতী নদীতে প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র- হালদা নদী বাংলাদেশ ও মায়ানমারকে বিভক্তকারী নদী- নাফ বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী- হাড়িয়াভাঙ্গা বাংলাদেশ থেকে ভারতে গিয়ে আবার বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে- আত্রাই বরাক নদী বাংলাদেশে ঢুকেছে- সুরমা হয়ে (পরে মেঘনায় গিয়ে মিশেছে) যমুনার সৃষ্টি হয়- ১৭৮৭ সালের ভূমিকম্পে বিভিন্ন নদীর পূর্বনাম বর্তমাননাম পূর্বনাম যমুনা জোনাই নদী বুড়িগঙ্গা দোলাই নদী (দোলাই খাল) ব্রহ্মপুত্র লৌহিত্য পদ্মা কীর্তিনাশা নদী সিকস্তি- নদী ভাঙনে সর্বস্বান্ত নদী পয়স্তি- নদীর চরে যারা চাষাবাদ করে ফারাক্কা বাঁধ- গঙ্গা নদীর উপরে (বাংলাদেশে এসে গঙ্গা ‘পদ্মা’ নাম নিয়েছে) বাকল্যান্ড বাঁধ- বুড়িগঙ্গার তীরে (১৮৬৪ সালে নির্মিত) টিপাইমুখ বাঁধ- বরাক নদীর উপরে (ভারতের মণিপুর রাজ্যে) কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র- কর্ণফুলী নদীর উপর (১৯৬২ সালে নির্মিত) চট্টগ্রাম বন্দর- কর্ণফুলী নদীর তীরে মংলা (খুলনা) বন্দর- পশুর নদীর তীরে মাওয়া ফেরিঘাট- পদ্মার তীরে প্রধান নদীবন্দর- নারায়ণগঞ্জ নদী গবেষণা ইন্সটিটউট- ফরিদপুর নদী উন্নয়ন বোর্ড- ঢাকায় বিভিন্ন নদীর উৎপত্তিস্থল- নদী উৎপত্তিস্থল পদ্মা হিমালয়ের গঙ্গৌত্রি হিমবাহ ব্রহ্মপুত্র তিব্বতের মানস সরোবর যমুনা তিব্বতের মানস সরোবার মেঘনা আসামের লুসাই পাহাড় কর্ণফুলী মিজোরামের লুসাই পাহাড় বিভিন্ন নদীর মিলিতস্থল- পদ্মা + মেঘনা চাঁদপুর পদ্মা + যমুনা গোয়ালন্দ সুরমা + কুশিয়ারা ভৈরব (আজমিরীগঞ্জ) পুরাতন ব্রহ্মপুত্র + মেঘনা ভৈরব বাজার নদী তীরবর্তী শহর ও গুরুত্বপূর্ণ/ঐতিহাসিক জায়গা- শহর/জায়গা নদী শহর/জায়গা নদী ঢাকা বুড়িগঙ্গা সিলেট সুরমা চট্টগ্রাম কর্ণফুলী মাদারীপুর পদ্মা কুমিল্লা গোমতী বাংলাবান্ধা মহানন্দা রাজশাহী পদ্মা টেকনাফ নাফ মহাস্থানগড় করতোয়া বগুড়া করতোয়া বরিশাল কীর্তনখোলা চন্দ্রঘোনা কর্ণফুলী খুলনা রূপসা কাপ্তাই কর্ণফুলী টঙ্গী তুরাগ গোপালগঞ্জ মধুমতী চাঁদপুর মেঘনা ঘোড়াশাল শীতলক্ষ্যা গাজীপুর তুরাগ টুঙ্গীপাড়া মধুমতি সুনামগঞ্জ সুরমা লালবাগ কেল্লা বুড়িগঙ্গা মংলা পশুর শরীয়তপুর পদ্মা ভৈরব মেঘনা রাজবাড়ি পদ্মা রংপুর তিস্তা নোয়াখালি মেঘনা ও ডাকাতিয়া টাঙ্গাইল যমুনা মানিকগঞ্জ যমুনা পঞ্চগড় করতোয়া নরসিংদী মেঘনা ও শীতলক্ষ্যা কক্সবাজার নাফ ব্রাহ্মণবাড়িয়া তিতাস নাটোর আত্রাই রংপুর তিস্তা দৌলতদিয়া পদ্মা গোয়ালন্দ পদ্মা কুষ্টিয়া গড়াই তিনবিঘা করিডোর তিস্তা

নোবেল পুরস্কার নোবেল পুরস্কারের প্রবর্তক- আলফ্রেড নোবেল নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়- ১৯০১ সাল প্রথমে নোবেল পুরস্কার দেয়া হত- ৫ টি ক্ষেত্রে : পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসা শাস্ত্র, শান্তি ও সাহিত্য) বর্তমানে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয় – ৬ টি ক্ষেত্রে : পদার্থ, রসায়ন, চিকিৎসা শাস্ত্র, শান্তি ও সাহিত্য ও অর্থনীতিতে (পরে অর্থনীতি যোগ করা হয়) অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়- ১৯৬৯ সালে প্রতি বছর নোবেল পুরস্কার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদান করা হয়- ১০ ডিসেম্বর নোবেল পুরস্কারের অর্থমূল্য- ১ কোটি সুইডিশ ক্রোনার (১৪ লক্ষ ২০ হাজার ডলার) নোবেল পুরস্কার প্রদানকারী সংস্থা- ৪ টি। যথা : (ক) নোবেল কমিটি অব দি নরওয়েজিয়ান পার্লামেন্ট (নরওয়ে)- শান্তি (খ) সুইডিশ একাডেমি (সুইডেন)- সাহিত্য (গ) রয়েল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্স (সুইডেন)- পদার্থ, রসায়ন ও অর্থনীতি (ঘ) ক্যারোনিস্কা ইনস্টিটিউট (সুইডেন)- চিকিৎসা শাস্ত্র শান্তিতে নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়- নরওয়েতে এ পর্যন্ত নোবেল পুরস্কার দেয়া হয়নি যেসব সালে- ১৯৪০, ১৯৪১, ১৯৪২ সাল (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে) শান্তিতে সর্বাধিক তিনবার নোবেল পাওয়া সংস্থা- রেড ক্রস (১৯১৭, ১৯৪৪, ১৯৬৩) নোবেল পুরস্কার ২০১২ : বিষয় বিজয়ী দেশ পদার্থবিজ্ঞান সার্জ হ্যারোশ ডেভিড ওয়াইনল্যান্ড Serge Haroche David J. Wineland ফ্রান্স যুক্তরাষ্ট্র কোয়ান্টামঅপটিকসনিয়েগবেষণারজন্য(for ground-breaking experimental methods that enable measuring and manipulation of individual quantum systems) রসায়ন রবার্ট জে লেফকোইৎজ ব্রায়ান কে কোবিলকা Robert J. Lefkowitz Brian K. Kobilka যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র জি প্রোটিন কাপলড রিসেপটর-এর কাজের রাসায়নিক প্রক্রিয়া (মানব দেহের কোষ যে প্রক্রিয়ায় তথ্য আদান-প্রদান করে ও বাহিরের উদ্দীপনায় সাড়া দেয়, তার রাসায়নিক প্রক্রিয়া) (for studies of G-protein-coupled receptor) চিকিৎসা জন বি গর্ডন শিনিয়া ইয়ামানাকা John B. Gurdon Shinya Yamanaka বৃটেন জাপান স্টেমসেলনিয়েগবেষণারজন্য(for the discovery that mature cells can be reprogrammed to become pluripotent) সাহিত্য মো ইয়েন Mo Yan চীন who with hallucinatory realism merges folk tales, history and the contemporar শান্তি ইউরোপীয় ইউনিয়ন European Union for over six decades contributed to the advancement of peace and reconciliation, democracy and human rights in Europe অর্থনীতি অলভিন ই রোথ লয়েড শ্যাপলে Alvin E. Roth Lloyd S. Shapley যুক্তরাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্র স্থিতিশীলবরাদ্দওবাজারব্যবস্থাপনারতত্ত্ব-এরজন্য(for the theory of stable allocations and the practice of market design) কতিপয়গুরুত্বপূর্ণব্যক্তিরনোবেলপুরস্কারপ্রাপ্তি: ব্যক্তিরনাম সাল দেশ সাহিত্য রবীন্দ্রনাথঠাকুর নোবেলপান-গীতাঞ্জলিকাব্যগ্রন্থেরজন্য প্রথমবাঙালিনোবেলবিজয়ী এশিয়াওউপমহাদেশেরপ্রথমনোবেলবিজয়ী ১৯১৩ ভারত বার্ট্রান্ডরাসেল দার্শনিকহয়েসাহিত্যেনোবেলপান ১৯৫০ ব্রিটেন উইন্সটনচার্চিল রাজনীতিবিদহয়েসাহিত্যেনোবেলপান ১৯৫৩ ব্রিটেন স্যামুয়েলসন ১৯৭০ শান্তি হেনরীডুনান্ট রেডক্রসেরস্বপ্নদ্রষ্টা ১৯০১ সুইজারল্যান্ড আনোয়ারসাদাত প্রথমমুসলিমনোবেলবিজয়ী ১৯৭৮ মিসর মাদারতেরেসা ১৯৭৯ ভারত দালাইলামা তিব্বতেরধর্মীয়নেতা ১৯৮৯ তিব্বত অংসানসুচি ১৯৯১ মায়ানমার ইয়াসিরআরাফাত ১৯৯৪ ফিলিস্তিন আইজ্যাকরবিন ইসরায়েল শিমনপেরেজ ইসরায়েল কফিআনান ২০০১ ঘানা শিরিনএবাদি ২০০৩ ইরান ড.মুহম্মদইউনুস প্রথমবাংলাদেশিনোবেলবিজয়ী ২০০৬ বাংলাদেশ এলেনজনসনসির্লফ লাইবেরিয়ারপ্রেসিডেন্টপদেথাকাকালীননোবেলপান ২০১১ লাইবেরিয়া লেইমাহবোয়ি ২০১১ লাইবেরিয়া তাওয়াক্কুলকারমান প্রথমআরবনারীহিসেবেনোবেলপান ২০১১ ইয়েমেন অর্থনীতি অমর্ত্যসেন ১৯৯৮ ভারত এলিনরঅসট্রম অর্থনীতিতেপ্রথমমহিলানোবেলবিজয়ী ২০০৯ যুক্তরাষ্ট্র পদার্থবিজ্ঞান মাদামকুরী ১৯০৩ পোল্যান্ড আবদুসসালাম ১৯৯৮ পাকিস্তান রসায়ন মাদামকুরী ১৯১১ পোল্যান্ড নোবেল পুরস্কারে নারী : নারীদের নোবেল বিজয়- ৪৪ বার নোবেল বিজয়ী নারী- ৪৩ জন দুইবার নোবেল জয়ী একমাত্র নারী- মাদাম কুরী (পদার্থবিজ্ঞানে- ১৯০৩; রসায়নে- ১৯১১) অর্থনীতিতে একমাত্র নোবেল বিজয়ী নারী- এলিনর অস্ট্রম (২০১০) নারীরা সর্বাধিক নোবেল জয় করেছে- শান্তিতে (১৫ জন) নারীদের নোবেল বিজয়ের সংক্ষিপ্ত খতিয়ান : বিষয় মোটবিজয়ী গুরুত্বপূর্ণতথ্য পদার্থবিজ্ঞান ২ বার মাদাম কুরী- ১৯০৩ সালে (নারীদের প্রথম নোবেল বিজয়) রসায়ন ৪ বার মাদাম কুরী- ১৯১১ সালে (নারীদের একমাত্র ২ বার নোবেল জয়ের ঘটনা) চিকিৎসাবিজ্ঞান ১০ বার সাহিত্য ১২ বার সাহিত্যে সর্বশেষ নোবেল বিজয়ী নারী- হের্টা মুয়েলার, ২০০৯ শান্তি ১৫ বার ২০১১ সালে নারীদের হাতে নোবেল গেছে- শান্তিতে ২০১১ সালে নোবেল বিজয়ী নারী/শান্তিতে নোবেল বিজয়ী- ৩ জন এলেন জনসন সির্লফ (লাইবেরিয়া) লেইমাহ বোয়ি (লাইবেরিয়া) তাওয়াক্কুল কারমান (ইয়েমেন) এলেন জনসন সির্লফ লাইবেরিয়ার বর্তমান প্রেসিডেন্ট (২৪তম) নোবেল বিজয়ী প্রথম আরব নারী- তাওয়াক্কুল কারমান নোবেল বিজয়ী প্রথম ইয়েমেনি- তাওয়াক্কুল কারমান তাওয়াক্কুল কারমানকে ইয়েমেনে বলে- লৌহমানবী (Irom women & Mother of Revolution) অর্থনীতি ১ বার একমাত্র নোবেল বিজয়ী নারী- এলিনর অস্ট্রম, ২০০৯ সালে নোবেল প্রাইজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট : www.nobelprize.org